1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimmahmudeee@gmail.com : Nasim Mahmud : Nasim Mahmud
  3. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ভূল্লী থানায় ৩৫ পিস ট্যাপেন্ডালসহ যুবক আটক উত্তর ইতালি বিএনপি শাখা কমিটি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান তারেক রহমানের সাক্ষাতকার বড় পর্দায় প্রদর্শন করলেন ছাত্রদল নেতা তারিক ভূল্লীতে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক: গণমাধ্যমের ভূমিকায় তওহীদভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের গুরুত্ব ইতালি যুবদলকে ঐক্যবদ্ধ ও সু সংগঠিত করতে ইতালি যুবদল লাস্পেসিয়া শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  বাংলাদেশের তরুণ কৃষি উদ্যোক্তাদের জন্য সামাজিক ব্যবসা তহবিল গঠনের জন্য IFAD-এর প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান ইতালির বিভিন্ন প্রভিন্সে যুবদল কমিটি গঠনের লক্ষ্যে মনফালকনে গরিঝিয়া যুবদলের উদ্যোগে মতবিনিময় সভা রামগঞ্জে ফিরছে বিএনপির দুঃসময়ের কান্ডারী কবির হোসেন পাটোয়ারী ঝালকাঠি–১ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজার রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী প্রবাসী ঐক্য’র ১০১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন

চন্দ্রঘোনা জেনারেল-হেথকেয়ার হাসপাতালে নিন্ম আয়ের কর্মচারীদের আহাজারি

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : শুক্রবার, ৩ এপ্রিল, ২০২০
  • ৮১১ জন পড়েছেন

 

নুরুল আবছার চৌধুরী, রাংগুনীয়া, চট্টগ্রাম সংবাদদাতা : চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা দুইটি বে-সরকারি হাসপাতালের চাকুরিতে নিয়োজিত নিন্ম আয়ের কর্মচারীরা মানবতা জীবন যাপন করছে বলে জানা গেছে। এসব বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষরা এখনো তাদেরকে সাহায্যের আওতায় আনা হয়নি সরেজমিনে গেলে অভিযোগ হতদরিদ্র ষ্টাফদের। এসব প্রতিষ্ঠান হচ্ছে মহাজন বট্টলে অবস্থিত চন্দ্রঘোনা হেলথ কেয়ার হসপিটাল ও দোভাষি বাজার জেনারেল হাসপাতাল।

জানা যায়, এইসব প্রতিষ্ঠানগুলিতে সর্ব্ব নিন্মের কর্মচারীরা হচ্ছে দারোয়ান ও সুইপার নারী পুরুষরা। এদের মধ্যে দারোয়ান, বিদুৎ বিভাগের কর্মচারীদের বেতন পাঁচ হাজার, সুইপারদের মাত্র দুই হাজার টাকা করে মাসশেষে প্রদান করে থাকেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মচারী বলেন আমি ৫০০০ হাজার টাকা হলেও পাশাপাশি অন্যকাজ করে কিছু অায় হয় এসব উপর্জন দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে কোন রখম চলে আসছিলাম। সম্প্রতি সময়ে করোনা ভাইরাসের কারনে দেশ অচল হয়ে পড়লে আমি এখন উপোষে দিন কাটাচ্ছি।

হেলথ কেয়ার হাসপাতালে গেইডে ডিউটিরত অবস্থায় জনৈক একজন দারোয়ানকে হাসপাতালের ব্যাপারে কিছু জানতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে মারমুখী অবস্থা সৃষ্টি হয়। পরিচয় দিয়ে বলি আমি একজন সংবাদকর্মী আমার কাজ সংবাদ প্রচার করা এবং দেয়ার মতো সমার্থক আমারও নেই। তিনি স্বাভাবিক হলে দু:খ করে বলেন, চেয়ারম্যান, মেম্বার ও এলাকার ধনপতিরা মনে করে মোটা বেতনে চাকুরী করি এই কারনে সহযোগিতা থেকে আমি বঞ্চিত।

তিনি আরো বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়ালে ক্ষণিকের জন্য হলেও ক্ষুদা মুক্ত হতাম। জেনারেল হাসপাতালের জৈনিক একজন আয়া কান্না জড়িত অবস্থায় বলেন, এই হাসপাতাল আমাদেরকে মাসশেষে মাত্র দুই হাজার টাকা বেতন দিয়ে থাকেন। ৮ঘণ্টা ডিউটি করতে হয় তার মধ্যে আবার নাইট ডিউটি করতে করতে অনেক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়ি আবার প্রায় সময় ক্ষিদের জ্বালায় চটপট করতে হয়। স্বামি নামের মানুষটি নৌকা চালিয়ে যা পাই দুইজনের আয়ে তা দিয়ে মোটা ভাত জোটতো। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে অবস্থায় আমরা কাহিল। এই মুহুর্তে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের মতো অসহায় ষ্টাফদের প্রতি এগিয়ে আসা খুবই জরুরি।

আরেকজন হাসপাতালের কর্মচারী বলেন, আমাদেরকে কাটিয়ে মালিক পক্ষ মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে এই দুর্যোগ মুহুর্তে আমাদের প্রতি মানবিকভাবে এগিয়ে আসা দরকার। এই ঘটনায় স্থানীয় মানবাধিকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে আলাপ করলে তিনি বলেন ঘটনা যদি সত্য হয় তাহলে এটা সপূর্ণভাবে মানবাধিকারের লংঘনের আওতায় পড়ে। এই ঘটনার বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত করবো।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page