অভিজিৎ কুমার দাস সিরাজগঞ্জ বিশ্বব্যাপী ভয়াবহ করোনা ভাইরাস আতংকে সরকারি-বেসরকারি সকল কার্যক্রম বন্ধ
থাকলেও তা মানছেন না সিরাজগঞ্জের হোটেল ও রেস্তোরা মালিকগন। তারা বলছে
সলঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ জেড জেড তাইজুল হুদা এর মৌখিক
অনুমতিক্রমেই হোটেল খুলেছে তারা।
উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার ক্ষ্যাত হাটিকুমরুল হাইওয়ে গোলচত্তর এলাকার-ঢাকা
রোডের,ভাই ভাই হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট,জনতা হোটেল,নাটোর রোডের নুর জাহান
হোটেল,মামা ভাগ্নে হোটেল,আল্লার দান হোটেল,বগুড়া রোডের একতা হোটেল
,ফুলজোর হোটেল,ডি সান হোটেল,নুর হোটেল,নিউ জনতা হোটেল সহ প্রায়
সকল খাবার হোটেলে সামনের শার্টার খুলে প্রকাশ্যই ব্যাবসা কার্যক্রম
চালাচ্ছে।নাটোর রোডে র্যাব ১২ এর সদর দফতরে এলাকায় নুর জাহান হোটেলের
গোডাউনে মিলল,দুস্থদের জন্যে সরকারে বরাদ্দকৃত ১০ টাকা কেজীর ১০ বস্থা টাউল
সারাদেশে পুলিশ র্যাব সেনাবাহীনির সরকারী বে সরকারী বিভিন্ন সংস্থা ও সকল
সংবাদ মাধ্যমে করোনা ভাইরাস নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে বার বার বলা
হচ্ছে,জনসমাগম না ঘটনার জন্য ।
নোংরা অপরিস্কার ভাবে একই টেবিলে ৪ জনকে খাবার পরিবেশন করছেন, রেস্তোরা
মালিক পক্ষ বা খাবার পরিবেশনকারীর কারোরই নেই কোনো মাস্ক বা হ্যান্ডগোলভস
এমকি নেই কোনো হ্যান্ড ওয়াশ ও করোনা সতর্ক বার্তা ,এমন চিত্র দেখা যায়
প্রায় সব খাবার হোটেলে। এই পরিস্থিতিতে ভয়াবহ করোনা ভাইরাস সংক্রামিত
হতে পারে দাবী সচেতন মহলের।
১০ বস্থা চাউল টাকা দিয়ে কেনার কথা স্বীকার করে নুর জাহান
হোটেলের মালিক নুরু মাস্টার বলেন
ভাই ভাই হেটেলের মালিক গোলজার হোসেন এর ছেলে ময়নুল হোসেন কাছে জানতে চাইলে বলেন আমি হোটেল চালু করেছি কারন আমাকে সলঙ্গা থানার ওসি জেড জেড তাইজুল হুদা অনুমতি দিয়েছে।
এ ব্যাপারে উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান এর কাছে
জানতে চাইলে-তিনি বলেন,দুরপাল্লার ট্রাক চালকদের সুবিদার্থে শুধু মাত্র
সিরাজগঞ্জ রোডস্থ নিউ রুপালী হোটেলটি চালানোর অনুমতি দিয়েছি,অন্য
কোন খাবার হোটেল খোলার অনুমতি নেই। এমনটি চললে তাদের বিরুদ্ধে
প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।
অভিজিৎ কুমার দাস
You cannot copy content of this page