1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৪:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন, থানায় অভিযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে রোজাদার ও শিশুদের মাঝে ইফতার বিতরণ ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আরজেএফ’র ইফতার ও দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগর আ’লীগের উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবস পালিত পীরগঞ্জে ভোমরাদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগর আ’লীগের ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন এতিম শিশুদের নিয়ে এডিবিবিএস এর  ইফতার ও দোয়া মাহফিল ঠাকুরগাঁওয়ে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর

বেলকুচিতে খাবার সংকটে তাঁত শ্রমিকরা

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ৮ এপ্রিল, ২০২০
  • ৭৪৮ জন পড়েছেন

সবুজ সরকারঃ
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে খাবার সংকটে তাতঁ শ্রমিকরা, করোনা ভাইরাস সংক্রমণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বন্ধ হয়ে গেছে তাঁত কারখানাগুলো। এতে বিপাকে পড়েছেন এই শিল্পের ওপর নির্ভর করা দের লক্ষাধিক শ্রমিক। কাজ না থাকায় টানাপোড়েনের সংসারে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটছে তাদের। সরকারি ত্রাণ সহায়তা এখনও পৌঁছায়নি তাদের ঘরে। লোকসানে পড়েছেন কারখানার মালিকরাও।

বেলকুচি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ৮০ হাজার তাঁত ও প্যালুম রয়েছে । ভালো মুনাফা হওয়ায় এই এলাকায় বাড়তে থাকে তাঁতের পরিধি । খট খট শব্দে ব্যস্ত সময় পার করতেন কারিগররা। দিন রাত এসব তাঁত কারখানায় দের লক্ষধিক শ্রমিক কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে থমকে গেছে তাদের জীবন। সরব তাঁত পল্লিতে নেমে এসেছে নীরবতা। শূন্য পড়ে আছে মেশিনগুলো।

করোনা পরিস্থিতিতে গত ২৫ মার্চ থেকেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে মালিকরা কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন। এতে দুর্ভোগে পড়েন সাপ্তাহিক মজুরি নির্ভর শ্রমিকরা। কাজ নেই, ভাত নেই—এমন অবস্থায় কাটছে তাদের দিন। বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। ঘরে নেই খাবার। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সংকটে পড়েছেন তারা।
এদিকে এখনও এসব শ্রমিকদের ঘরে সরকারি ত্রাণ সহায়তা পৌঁছায়নি। ত্রাণ সহায়তার অপেক্ষায় দিন গুনছেন তারা।

তাঁত শ্রমিক শেরনগর গ্রামের আল আমিন বলেন, ‌’আমরা এই তাঁতের ওপর নির্ভরশীল। এখন তাঁত বন্ধ, ভাতও বন্ধ। ঘরে খাবার ফুরিয়ে গেছে। ধার দেনা করে কয়েকদিন চলেছি। এখন আর কোনও উপায় নেই। সরকারি কোনও সাহায্য- সহযোগিতাও পাচ্ছি না।

অপর শ্রমিক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‌তাঁত কারখানায় কাজ করেই আমাদের সংসার চলে। কাজ করে প্রতি সপ্তাহে তিন হাজার টাকার মতো পাই। সেই টাকায় সংসারের সব খরচ ও ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার খরচ দিই। কিন্তু হঠাৎ করে কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা বাড়ি থেকে বের হতে পারছি না। এই সময়ে অন্য কাজও করতে পারছি না। ঘরে খাবার নেই। ছেলে মেয়ে নিয়ে খুব কষ্টে আছি।

এ বিষয়ে বেলকুচি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত-ই-জাহান বলেন, শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য উপজেলা থেকে তালিকা করা হচ্ছে। তালিকা অনুযায়ী সবাইকে সহযোগিতা করা হবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: