শাহেদ হোসাইন মুবিন, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধিঃ
উখিয়ায় প্রত্যেক বছর কৃষকের মুখে হাসি থাকলেও এই বছর নেই সেই হাসি আর পাকা ধানে ধরছে মড়ক পোকা।একদম কাটার পূর্ব মূহুর্তে। বেশ ভালই ফলন হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এমন কেন হল । কৃষকের মুখে হাসিটাই কেড়ে নিলো ধান চাষ দেখতে গিয়ে তাঁরা কপালে হাত দিয়ে বাড়ি ফিরছেন ।
জানা যায় কৃষিকে এগিয়ে দিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ৫ ইউনি য়নকে ১৫ ব্লকে ভাগ করে।যাতে বর্তমানে রয়েছে ৮ জন উপসহকারী।এসরকারের আমলে ফলন ও বারবার ভাল হয়েছিল।কিন্তু একশ্রেণীর অতি লোভী কৃষক দাপ্তরিক নির্দেশনা ও পরামর্শকে অগ্রাহ্য করে একসময় বেশী ফলন হত ২৮ নং ধান যা বর্তমান পরিবেশ বান্ধব নয় তা রোপণ করেছে। ফলে নেক ব্লাষ্ট রোগের প্রকোপে পাকা ধানে মড়ক লেগেছে।
উপসহ কারী কৃষিকর্মকর্তা মোসতাক আহমদ জানান বতর্মানে ৫৫,৫৮,৬২,৬৩,৬৭ একজন বিড়ি ধান পরিবেশ বান্ধব হওয়ায় নিরাপদ ফলন হচ্ছে।তিনি জানান রত্নাপালং ইউনিয়নের ৩ ব্লকে বর্তমানে ৮৫০ হেঃ চাষাবাদ হয়েছে।তৎমধ্যে ৩/৪ হেক্টরের কাছাকাছি মড়ক লেগেছে যা দুঃখ জনক।
কৃষক আব্দুর রশিদ জানান ধান চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়া দূরের কথা ধান কাটার টাকা পাব কিনা সন্দেহ যে ধানে খরচ করলাম একলক্ষ টাকা সেখানে মনে হয় ১০,০০০/= হাজার টাকা ও পাবো না ।
আজকে এখানেই সমাপ্তি ঘোষণা করলাম আর জীবনেও ২৮ নং ধান চাষ করব না।
অপরদিকে রাজা পালং ইউনিয়নের কৃষক মোঃ হোসেন জানিয়েছেন রাজা পালং খয়রাতি সহ ১৩পাড়ায় পাকা ধানে মড়ক লেগে প্রায় ৩হেঃ মত জমির ৩০ জন চাষা ১ মুট ধান ও পাবেনা ফলে ঐ পরিবার গুলো সর্বশান্ত হবে তার দাবী ভূল করলে ও দেশের লোক যেহেতু সরকারের আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেছেন।
Leave a Reply