1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে বেগম খালেদা জিয়া’র সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  ভূল্লী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গুণীজন সম্মাননা বৈষম্যহীন রাজশাহী সংস্কৃতি পরিষদ গঠিত  ঠাকুরগাঁওয়ে ইটভাটায় অভিযান,২ লাখ টাকা জরিমানা নিজ হাতে মাঠ পরিষ্কার করলেন জেলা প্রশাসক ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগেঞ্জ জিংক ধানের সম্প্রসারণে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ বেকারি কারখানায় বিএসটিআইয়ের অভিযানে ১০ হাজার টাকা জরিমানা বিএসটিআই’র অভিযানে ব্যাটারি পানি কারখানায় জরিমানা ও সিলগালা

দৌলতখানে চরপাতা ইউপি মেম্বারের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০
  • ৬৫৫ জন পড়েছেন

ভোলা প্রতিনিধি মোঃ ছিদ্দিকঃ

দৌলতখান উপজেলার চরপাতা ৯ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আব্দুল আজিজ এর বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। জেলেদের চাল আত্বসাধ, দুস্তদের ঘর দেওয়া কথা বলে টাকা আদায়, ভিজিএফ কার্ড করে দেওয়া নাম করে টাকা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা দেওয়ার নাম করে টাকা আদায় করার বিস্তর অভিযোগ পাওয়া গেছে। রাধাবল্লব বাজার সংলগ্ন চরপাতা ৯ নং ওয়ার্ডের মানুষ বিক্ষোভ করেছে তার বিচারের দাবিতে। জেলে কার্ড এর চাল ১ মাসের দিয়ে বাকি চাল সে নিজেই আত্বসাধ করে বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগিরা। সরকারের দেওয়া গৃহ হীনদের ঘর দেওয়ার নাম করে ৮ থেকে ১০ হাজার করে টাকা নেয় সে। এমন ৫ জনের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে বলে স্বীকার করেন মেম্বার, কিন্তু টা ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান। তবে ভুক্ত ভোগিরা বলছেন টাকা ফেরৎ দেয়নি এবং টাকা নেওয়ার সংখ্যাটা আরো বেশি। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার জন্য ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা করে নেন তিনি নিজে স্বীকার করেন। তবে ভুক্ত ভোগিরা বলছেন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে তাদের কাছ থেকে। জেলেদের বরাদ্ধ কৃত চাল তারা পায় না বলে জানান, প্রতিবছর তাদের কে ১ বার ৩০ কেজি চাল দেওয়া হয়, এবং কার্ড গুলো মেম্বারের নিজের কাছে রাখে। অভিযোগ কারীরা জানান গত ৪ বছরে আব্দুল আজিজ মেম্বার তাদের কে সরকারি কোন কিছুই টাকা ছাড়া দেন নি। তার কাছে কিছু চাইতে গেলে তিনি বিভিন্ন অজুহতে টাকা নেন।চরপাতা ৯ নং ওয়ার্ডটি জেলে অধ্যুষিত তাদের প্রধান জীবিকা নির্বাহ হয় মেঘনায় মৎস স্বীকার করে। শিক্ষার হার অত্র উপজেলায় ঐ ওয়ার্ডে তুলনা মুলক কম হওয়ায় তা কাজে লাগিয়ে ফয়দা তুলছেন মেম্বার আব্দুল আজিজ। মামেলা খাতুন (৬০) বলছেন বয়স্ক ভাতা করে দিবে বলে তার কাছ থেকে ৩০০০ টাকা নেয় মেম্বার, তার নামে কার্ড ও হয় ঐ কার্ড দিয়ে মেম্বার নিজেই টাকা তুলে নেয়। মালেকের পিতা বোব্বত আলী বীর বলছেন বয়স্ক ভাতা দিবে বলে তার কাছ থেকে টাকা নেয় কিন্তু তিনি ভাতা পাননি। বশিরের পিতা জয়নাল আবেদিন বলছেন বয়স্ক ভাতা করে দিবে বলে ২৫০০ টাকা নেয় মেম্বার।অনু বেগমের স্বামী লিটন তার কাছ থেকে ঘর দিবে বলে ৮০০০/ টাকা নেওয়া হয় কিন্তু ২ বছরেও কোন ঘর সে পায় নি। ঝিলন মাঝির পিতা ছিডু জেলে কার্ড এর চাল প্রতিবছর ই একবার ৩০ কেজি পায়।ফকরুন নেছার স্বামী বাদশা মিয়া বয়স্ক ভাতা করে দিবে বলে মোটা অংকের টাকা নেয় কিন্তু ভাতা সে পায়না ২ বছরেও। এমন ভুরি ভুরি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। মুলত ঐ ওয়ার্ডে আব্দুল আজিজ মেম্বার একচ্ছ নিয়ন্ত্রন করছেন। গত ১৯-০৪-২০২০ তারিখ এলাকার মানুষ তার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করে। নারী পুরুষরা বলছেন ৪ বছরে সাধারন মানুষের কাছ থেকে বহু টাকা বিভিন্ন ভাবে হাতিয়েছেন মেম্বার আব্দুল আজিজ। কথা হয় আব্দুল আজিজ মেম্বারের সাথে তিনি বলছেন যাদের কাছ থেকে ঘর দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়েছেন তাদেরকে টাকা ফেরৎ দেওয়া হয়েছে ৫ জনকে টাকা ফেরৎ দিয়েছেন বলে স্বীকার করেন তিনি। বয়স্ক, বিধবা,পঙ্গু, ভাতার জন্য অফিস খরচ হিসেবে কিছু টাকা নিয়েছেন বলে জানান। জেলেদের চালের ব্যাপারে জানতে চাইল তিনি বলেন রাধাবল্লা এর এক নেতা যে ভাবে চান সে ভাবে চাল বিতরন করা হয়। এমন টা করতে তিনি পারেন কিনা জানতে চাইলে মেম্বার আব্দুল আজিজ বলেন আমার একার ইচ্ছায় হয়না ঐ নেতার কথা ছাড়া এই ওয়ার্ডে কিছু হয়না তিনি সব জানেন। এ ব্যাপারে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিতেন্দ্র কুমার নাথ জানান লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে তদন্ত করে (সত্যতা) কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভুক্ত ভোগী অসহায় পরিবার গুলো তার শাস্তি দাবী করেছেন

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page