1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে বেগম খালেদা জিয়া’র সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  ভূল্লী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গুণীজন সম্মাননা বৈষম্যহীন রাজশাহী সংস্কৃতি পরিষদ গঠিত  ঠাকুরগাঁওয়ে ইটভাটায় অভিযান,২ লাখ টাকা জরিমানা নিজ হাতে মাঠ পরিষ্কার করলেন জেলা প্রশাসক ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগেঞ্জ জিংক ধানের সম্প্রসারণে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ বেকারি কারখানায় বিএসটিআইয়ের অভিযানে ১০ হাজার টাকা জরিমানা বিএসটিআই’র অভিযানে ব্যাটারি পানি কারখানায় জরিমানা ও সিলগালা

যশোরে তরমুজের দোকানে ক্রেতা শুন্য, হতাশায় ব্যবসায়ীরা

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০২০
  • ৯৬২ জন পড়েছেন

সোহেল রানা,যশোর প্রতিনিধিঃ ঋতুরাজ বসন্তের হাত ধরে বাজারে এসেছিলো গ্রীষ্মের রসালো ফল তরমুজ। বাজারে দাম অনেকটা হাতের নাগালে থাকলেও ক্রেতা শুন্য যশোরের শার্শার তরমুজের দোকান গুলো।একেবারই হাত শুটিয়ে বসে আছেন তারা। কেউ কেউ পেপার পত্রিকা পড়ে অলস সময় পার করছেন।
আড়ত থেকে কিনে আনা যে তরমুজ শোভা পেয়েছে দোকানে দোকানে।চেনা চিত্রের সাথে গভীর মিল থাকলেও করোনা ভাইরাসের কারণে বাকিটা লুকিয়ে আছে ভিন্ন গল্পে ।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ‍দফায় দফায় সাধারণ ছুটি বাড়িয়েছে।আর জনগণকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন।তাতে ক্রেতার উপস্থিতি কম থাকায় বাজারে হাঁকডাক নেই বিক্রেতাদের। আর এতে ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।

বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুই ধরনের (সবুজ ও কালো) তরমুজ বাজারে এসেছে।যার অধিকাংশই দেশের উত্তরাঞ্চল থেকে আসা।ক্রেতা কম থাকায় দামও অনেকটা সহনীয়। আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তরমুজের ফলনও ভালো হয়েছে।

ব্যসায়ীরা দোকানে দোকানে সারি সারি তরমুজ সাজিয়ে রেখেছেন। আর ক্রেতার অপেক্ষায় গ্রহর গুনছেন।কিন্তু টানা ছুটি ও ঘরের বাইরে লোকজন বের না হওয়ার নিষেধাজ্ঞার কারণে মৌসুমী ফল বিক্রেতারাও হাত গুটিয়ে নিয়েছেন।

তবে ব্যাপারীদের আশা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই জমে উঠবে বাজার।এক্ষেত্রে তাদের আশঙ্কা সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হতে পারে অনেক তরমুজ।এতে ক্ষতির মুখে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।প্রতিদিনই প্রতিটি দোকানী কমপক্ষে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা বা তারও বেশি টাকা তরমুজ পঁচে যাওয়ার কারনে লোকসান গুনছেন।

তরমুজ ব্যবসায়ীরা জানান,যা তরমুজ এনেছি তার অর্ধেকেরও কম বিক্রি হয়েছে।দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা কিন্তু লোকজন কম থাকায় বেচা-বিক্রি কম হচ্ছে। করোনার কারণে এ বছর ব্যবসায় কী হয় বলা যাচ্ছে না। এমনিতেই বেচা বিক্রি নেই তার উপরে মাল পঁচে গিয়ে চরম লোকসানে পড়তে হবে একেবারে চোখে মুখে গভীর অন্ধকার দেখছি।পরিবার পরিজন নিয়ে কঠিন বিপদে পড়েছি।

করোনা ভাইরাসের কারণে লোকজন তেমন বের হয় না। আর বিক্রিও তেমন হচ্ছে না। আবার বেশিদিন রাখাও যাবে না পঁচে যাবে। তাই ভয়ে অনেকেই এবার তরমুজের ব্যবসা করছেন না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।এমতাবস্থায় কে কি করবেন কিভাবে চলবেন এমন নাবাবিধ দুঃচিন্তায় কাটছে তরমুজসহ মৌসুমি ফল ব্যবসায়ীরা।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page