শেখ মাহদী হাসান শিবলী গোপালপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:কৃষকের স্বপ্নের ধান সবুজের রঙ বদলিয়ে পাকতে শুরু করেছে। ইতিমধ্য অনেক কৃষকের স্বপ্নগুলো সোনালী রঙে রুপ নিয়েছে। স্বপ্নগুলো ঘরে উঠাতে করোনা ভাইরাসের বয়াল থাবায় আর্থিক ও শ্রমিক সংকটে পড়েছে নিম্ন আয়ের হতদরিদ্র ধান চাষি কৃষকরা। পড়েছে ধান কাটা নিয়ে পড়ছে চরম দুশ্চিন্তায়।
এসব কৃষকের দরিদ্র কৃষকদের মুখে হাসি ফুটাতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) আসনের সংসদ সদস্য ছোট মনির এ দুই উপজেলায় কৃষকের ধান ঘরে তুলতে নিয়েছেন নানা উদ্যোগ। আর উদ্যোগে সাংসদ ছোট মনিরের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও সেচ্ছাসেবকলীগ, কৃষকলীগসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা পুরোদমে ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পাড় করছেন কৃষকের গোলায় ধান তুলে দিতে।
এরঅংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার ফলদা ইউনিয়নের কৃষক মো. মতিয়ার রহমান ও শাজাহান মিয়ার ২০ শতাংশ জমির কাদাঁ পানিতে ধান কেটে ও মাড়াই করে ঘরে তুলে দিয়েন ফালদা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ। এরআগে গেল কয়েকদিন আগে উপজেলা ছাত্রলীগ, পৌর শহরলীগ ও ইবরাহীম সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ ধান কেটে কৃষকের ঘরে তুলে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম বলেন-মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে, আমাদের এমপি মহোদয় এর সহযোগিতায় ভূঞাপুর উপজেলা ছাত্রলীগ সদাপ্রস্তুত কৃষকের সার্বিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-
তানভীর আকন্দ,
মেহেদী হাসান শুভ,
বাপ্পী,
শাকিল,
আরো অনেকেই
এ বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ছোট মনির বলেন, 'দুর্যোগে অসহায় মানুষের পাশে থাকাই বড় ধর্ম। অামরা ত্রাণ বিতরণ থেকে শুরু করে সর্বক্ষণ মানুষের পাশে অাছি। তিনি অারও বলেন, একদিকে শ্রমিক সংকট তার উপর এক বিঘা জমির ধান ঘরে তুলতে প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা লাগে। তাই অামরা চিন্তা করেছি অামাদের এই সামন্য চেষ্টায় যদি এক জন কৃষকও উপকৃত হোন সেটাই অামাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া।'
You cannot copy content of this page