1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার দাবি পর্তুগাল বিএনপির ২১শে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে আলোচনা সভায় ঠাকুরগাঁওয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়কে  কুপিয়ে জখম পরকীয়ার জেরে ঠাকুরগাঁওয়ের মিলিকে হত্যা: সিআইডি ছেলে মেয়ে থাকার পরেও তাদের সাথে থাকার জায়গা হলো না মমতাময়ী মায়ের রত্নদের গর্বিত মাতা-পিতারা পেলেন নিক্বণ সম্মাননা একই মেশিনে আগে বের হতো জামায়াত- বিএনপি’ এখন আ’লীগ ঠাকুরগাঁওয়ে ৩শ উদ্যোক্তার মধ্যে চেক বিতরণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বিএনপি নেতা রাশেদুল হাসান রঞ্জনের খোলা চিঠি ঠাকুরগাঁও পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখতে আলোচনা সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের অভিভাবকের মৃত্যু

খালিয়াজুরীতে নদী ভাঙনে নি:স্বরা পেলেন চার শতাংশের বাড়ি

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ৩ জুন, ২০২০
  • ৪৩৫ জন পড়েছেন

স্বাগত সরকার শুভ (খালিয়াজুরী) নেত্রকোনা :
খরস্রোতা ধনু নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে সম্প্রতি নি:স্ব হয়ে যাওয়া নেত্রকোনার খালিয়াজুরীর চরপাড়া গ্রামের ৫০টি পরিবারকে চার শতাংশ করে বসত বাড়ি দিয়ে পুন:র্বাসিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ জুন) দিনব্যাপি ওই চরপাড়া গ্রামের পাশে সরকারি খাস জমিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ পুন:র্বাসন কার্যক্রমের নেতৃত্ব দেন নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মঈনউল ইসলাম। এ সময় অন্যন্যদের মাঝে ছিলেন খালিয়াজুরী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া জব্বার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. এরশাদুল আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান সুমন চক্রবর্তী প্রমূখ।
ইউএনও আরিফুল ইসলাম জানান, ওই চরপাড়া গ্রাম ঘেঁষে বয়ে চলছে ধনু নদী। সপ্তাহ খানেক পূর্বে নদীটির বাড়ন্ত পানির প্রবল স্রোতে এ গ্রামের ৫০টি পরিবারের ভিটেবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। খেটে খাওয়া নি:স্ব এসব পরিবারগুলোকেই অস্থায়ি ভাবে ওই খাস জমি দিয়ে পুন:র্বাসনের আওতায় আনা হয়েছে। মাস খানেকের মধ্যে তাদের নামে ওই জমি বরাদ্দ দেয়ারও পরিকল্পনা রয়েছে। যদি এ জমি বরাদ্দ দেয়া না হয়; তবে চরপাড়া গ্রামের পাশে প্রস্তাবিতি গুচ্ছ গ্রামটি নির্মিত হলে সেখানে তাদেরকে বসতি স্থাপনের ব্যাবস্থা করে দেয়া হবে। এদিকে, আজ মঙ্গলবার এসব পরিবারকে সপ্তাহ খানের খাদ্য সহায়তাও দেয়া হয়েছে।
ইউএনও আরো জানান, খুব বেশী গভীর ও খরস্রোতা ওই নদীতে প্রতিরক্ষা বাঁধ দিয়ে ভাঙন রোধ করা অসম্ভব। তাই প্রায় ছয়শ পরিবারের গ্রামটিকে রক্ষার জন্য গ্রামের কয়েক কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম দিকে হাওরে (অধিকাংশই বিল এলাকা) তিন-চার কিলোমিটারের মতো খনন করতে হবে। এ খনন কাজ বাস্তবায়নের জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসক মহোদয় সংশ্লিষ্ট উপর মহলে লিখিত প্রস্তাবও পাঠিয়েছেন। এ খনন কাজ বাস্তবায়িত হলে একদিকে গ্রামটি যেমন রক্ষা হবে, অন্যদিকে এ নদীকে ঘিরে প্রতিনিয়ত লঞ্চ, কার্গো চলাচল করা নৌ-পথের একটি বড় বাঁকও সোজা হবে বলে জানান তিনি।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page