1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নাটোরে অবৈধ ড্রিংকিং ওয়াটার ও বেকারি কারখানায় মামলা-জরিমানা ঠাকুরগাঁওয়ে টাটা’র নতুন শো-রুম উদ্বোধন ধারের টাকা শোধ না করার কৌশল হিসেবে রাজনৈতিক মামলা ও হয়রানি ঠাকুরগাঁওয়ে ফুটবল খেলায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ান নারী ফুটবলারদের ফুলেল শুভেচ্ছা ঠাকুরগাঁওয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে পলিথিন কারখানা সিলগালা,বিপুল পরিমান পলিথিন জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত ভূল্লী থানার নবাগত ওসির সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় কে এ নিলয়ের চলচ্চিত্র ‘বউ’ এর শুভ সূচনা! লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড গড়ে তোলাই অন্তবর্তী সরকারের প্রধান কাজ – ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল

লাকসাম ভাইস চেয়ারম্যান করোনা আক্রান্ত, দুঃখ প্রকাশ করে সকলের নিকট দোয়া প্রার্থনা কাউসার আলমের

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ৪ জুন, ২০২০
  • ৩৬৪ জন পড়েছেন

রবিউল হো: সবুজ,( লাকসাম প্রতিনিধি):বৃহত্তর লাকসাম তরুন প্রম্মের অহংকার, জন সাধারণের আশার আলো, যিনি লাকসাম উপজেলা কোভিড-১৯, মহামারী করোনা ভাইরাসের শুরু লঙ্ঘন থেকে সব সময় লাকসাম বাসী যাকে পাশে পেয়েছেন লাকসাম পৌর এলাকার আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক ও লাকসাম উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জনাব মহব্বত আলী মহোদয়ের করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণ হওয়া আমি ও আমার গাজীমুড়া ৭নং পৌর এলাকার জনসাধারণসহ মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে, ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলীর রোগমুক্তি জন্য ফরিয়াদ জানাই।

সেই সাথে আমার নিজ এলাকা, বাংলাদেশ সহ বিশ্বের সকল মানবজাতির জন্য এই মহামারী করোনা ভাইরাস থেকে সচেতন হয়ে চলাচলের জন্য আহবান করেন বীর মুক্তিযুদ্ধার সন্তান সাবেক ন,ফ,স কলেজ ছাত্রলীগ শাখার প্রেসিডেন্ট লাকসাম গাজীমুড়া ৭নং পৌর এলাকার সম্ভব কাউন্সিলর পদে পার্থী জনাব কাউসার আলম ভূঁইয়া।

দুর সময় লাকসাম উপজেলা ছাত্রলীগের এই নেতা বাংলাদেশের সকল জনসাধারণের প্রতি কিছু সতর্কতা বার্তা মেনে চলার জন্য আহবান করেন।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে যা করবেন

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্রথম ধাপই হলো ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছে। বলা হয়েছে, দিনে বেশ কয়েকবার সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। হাত ধোয়া সম্ভব না হলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। এটা (হ্যান্ড স্যানিটাইজার) যেকোনো সুপার শপ বা ফার্মেসিতে পাওয়া যাবে।

বাইরে বের হওয়ার সময় প্রয়োজনে ঘরের ভেতরেও মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। বাজারে অনেক ধরনের মাস্ক পাওয়া যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে সহজলভ্য এবং বেশি পাওয়া যায় সার্জিকাল মাস্ক।

এই মাস্ক একবার ব্যবহার করে ফেলে দিতে হবে। এটি ব্যবহারের নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। সার্জিক্যাল মাস্কের দুটি অংশ থাকে। এক পাশ রঙ্গীন, আরেক পাস সাদা। মাস্কের ফিল্টার অর্থাৎ যেটা বাতাস পরিশোধন করে সেটা সাদা অংশ।

যদি আপনি ভাইরাস আক্রান্ত হন অথবা সর্দি-কাশি, জ্বরে ভোগেন তাহলে মাস্কের রঙ্গিন অংশটি বাইরে রাখতে হবে।
এতে আপনার শ্বাস-প্রশ্বাস ভেতর থেকে ফিল্টার হয়ে বাইরে যাবে।

অন্যদিকে আপনি যদি সুস্থ থাকেন তাহলে সাদা অংশটি বাইরে রাখবেন। এতে বাইরের দূষিত বাতাস ফিল্টার হয়ে আপনার ভেতরে ঢুকবে। ফলে সংক্রমণ এড়ানো যাবে।

এককথায় অসুস্থ হলে রঙ্গিন অংশ বাইরে আর সুস্থ থাকলে সাদা অংশ বাইরে।

আপনার যদি ঠান্ডা লাগে তাহলে হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই টিস্যু দিয়ে মুখ ঢাকতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে টিস্যু ফেলে দিয়ে হাত ধুয়ে নিতে হবে।

যদি কিছু না থাকে তাহলে হাত বা কনুই দিয়ে মুখ ঢেকে নিন। যেখানে সেখানে থুথু ফেলবেন না।

নিজের বা অন্যের চোখে মুখে নাকে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

চেষ্টা করতে হবে জ্বর-সর্দি-হাঁচিতে আক্রান্ত মানুষের কাছ থেকে একটু দূরে থাকতে।

আপনি যদি জ্বরে আক্রান্ত হন তাহলে চেষ্টা করবেন ঘরের বাইরে না যেতে। আর অসুস্থ অবস্থায় দেশের বাইরে যাওয়ার পরিকল্পনা বাতিল করুন।

চেষ্টা করবেন প্রতিদিন এক বা একাধিকবার গোসল করার। সেই সঙ্গে প্রচুর পানি পান করুন।

আপনার পরিচিত কারো যদি জ্বর সর্দি হাঁচি শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তাহলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। কারণ এগুলো করোনা ভাইরাসের লক্ষণ।

আপনার বা আপনার পরিচিত কারো যদি জ্বর-সর্দি-কাশি-শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে বলুন।

ভাইরাস সংক্রমণের দুই থেকে ১৪ ‍দিনের মধ্য এর লক্ষণগুলো দেখা দিতে শুরু করে। যা থেকে নিউমোনিয়া, তীব্র শ্বাসকষ্ট এমনকি কিডনি অকেজো হয়ে যাওয়ার মতো লক্ষণও দেখা দিতে পারে।

কেউ অসুস্থ হলে তার মেডিকেল ইতিহাস অর্থাৎ সম্প্রতি তিনি ভ্রমণে গিয়েছিলেন কিনা। অথবা ভ্রমণ থেকে কেউ ফিরেছেন এমন কারো সংস্পর্শে ছিলেন কিনা সেগুলো জেনে নিতে হবে। অথবা চিকিৎসককে জানাতে হবে।

যেসব এলাকায় ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে সেসব এলাকার পশুদের সরাসরি সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে। পশুরা যেখানে থাকে সেখানে না যাওয়াই ভালো। যদি যেতেই হয় তাহলে নিজেকে ভালোভাবে সুরক্ষিত করে নিতে হবে।

কাঁচা বাজারে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে সতর্ক থাকতে হবে। বিভিন্ন প্রাণিজ খাবার যেমন মাছ-মাংস-দুধ-ডিম ইত্যাদি কাঁচা বা আধা সিদ্ধ অবস্থায় খাওয়া যাবে না।

এছাড়াও কাঁচা দুধ, কাঁচা ডিম, কাঁচা মাংস, কাঁচা মাছ ধরার সময় হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে এবং এর সংস্পর্শে
থাকা বাসন-কোসন ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page