===কাঁঠা===
নবেল হাসান তালুকদার
কাঁঠায় বিঁধিয়া আর কত করিব যুদ্ধ?
কন্টক পথে চলিতে চলিতে আজ অবরুদ্ধ।
পদে পদে বাধা আর বেদনার বালুচর
কত বাধার দেয়াল ভেঙ্গে চলিয়াছি সম্মুখপানে
বহ্মে বিধিয়াছি কত কাঁটা রক্ত ঝর ঝর।।
এ পথ যেনো কন্ঠকময়
পদে পদে অসুরের বাধা
প্রানে আর নাহি সয়।।
আমি চলিতে চাই অগ্রপথে
কেবা আমারে রুখিয়া দে
প্রেরনার শক্তি কাড়িয়া নেয়
বন্ধি করিতে চায় আধারেতে।।
আমি যাহারে আনিয়াছি আলোর পথে
আজ হাতে তার আলোকবর্তিকা
আমারে ফেলিয়া পিছে।।
আমি আমার মতো করে সাজাতে চাই
আমার তাসের ঘর
আমার প্রতিভারে বিকশিত করে
হইতে চাই চির অমর।
কিন্তু হায়! অভিশপ্ত বেইমানেরা
আমারে বাধিয়া ফেলে শৃঙ্খলে
আর আগাস না, বলে মনে প্রানে।।
আমার আছে যত আপনেরা
সর্বাগ্রে তাহারাই করিয়াছে বিনাশ
আজ ফেলিতে পারিনা স্বস্থির নিঃশাস।।
তবুও আমি চলেছি অবিরাম
হেটেছি কাঁঠাময় পথ ধরে
যতই আসুক বাঁধা,টর্ণেডো সাইক্লোন
সবটারে আমি করিব জয়
আমারে আমি করিয়া বিসর্জন।।
You cannot copy content of this page