1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
কনকনে শীতে ঠাকুরগাঁওয়ে শীতবস্ত্র পেলেন দুস্থরা উদীচী মচমইল সম্মেলনে সভাপতি আফির, সম্পাদক শীতেন্দ্র রাজশাহী ক্যান্ট: পাবলিকে উদযাপিত হলো বিজ্ঞান প্রকল্প প্রদর্শনী রাজশাহীতে বেগম খালেদা জিয়া’র সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  ভূল্লী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গুণীজন সম্মাননা বৈষম্যহীন রাজশাহী সংস্কৃতি পরিষদ গঠিত  ঠাকুরগাঁওয়ে ইটভাটায় অভিযান,২ লাখ টাকা জরিমানা নিজ হাতে মাঠ পরিষ্কার করলেন জেলা প্রশাসক ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ

নেত্রকোণার বারহাট্টায় নদীগর্ভে পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : শুক্রবার, ১৯ জুন, ২০২০
  • ২৫৫ জন পড়েছেন

মামুন কৌশিক, নেত্রকোণা জেলা প্রতিনিধিঃনেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলার ফকিরের বাজারাঞ্চলে কংস নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে চারটি গ্রামের চার শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর। হুমকির মুখে রয়েছে আরও পাঁচটি গ্রাম। ভেঙে যাচ্ছে জেলা শহর থেকে চলাচলের একমাত্র সড়কটিও।
সম্প্রতি পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে স্থানীয়রা বলছেন, এখনি ব্যবস্থা না নিলে বিলীন হয়ে যাবে আরও চারটি গ্রামের কয়েক হাজার পরিবার।
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার ফকিরের বাজারাঞ্চলের কর্ণুপুর, চরপাড়া, পাঁচপাই ও বাঘরুয়াসহ কয়েকটি গ্রামের পাঁচ শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর চলে গেছে নদী গর্ভে। হুমকির মুখে রয়েছে আরও পাঁচটি গ্রামের বাড়িঘর। হুমকির মুখে রয়েছে ঠাকুরাকোণা ফকিরের বাজার সড়কের চরপাড়া এলাকায় আধা কিলোমিটার অংশ। নদীর ভাঙনে আতংকে রয়েছে নদীর পাড়ের স্থানীয় লোকজন।চরপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক তালুকদার জানান, কয়েক বছর ধরে কংস নদের ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। চরপাড়া-কর্ণপুর দুই গ্রাম মিলে প্রায় পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর। মানুষজন বসতভিটা হারিয়ে এখন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে সড়কটিও।
সড়কটিসহ ওই দুই গ্রামে নদীর তীরে স্থায়ী বাঁধ না দিলে আরও কয়েক হাজার বাড়ি ঘর হুমকিতে রয়েছে। কর্ণপুর গ্রামের পংকজ মজুমদার জানান, আমরা কয়েক বছর ধরে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছি। স্থায়ী বাঁধের কোনো ব্যবস্থা হচ্ছে না। আমাদের জমি জমা বাড়িঘর সব কিছু নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। সর্বশেষ সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু এমপি ও পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি সরেজমিনে এসেছিলেন। ভাঙনের ভয়াবহতা দেখে দ্রুত স্থায়ী বাঁধের আশ্বাস দেন। বারহাট্টার রায়পুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান রাজু জানান, কর্ণপুর চরপাড়া,ফকিরের বাজারসহ অন্তত চারটি গ্রামের সহস্রাধিক পরিবারের বসত ভিটা হারিয়েছে। শত শত একর জমি চলে গেছে নদী গর্ভে। বর্ষার শুরুতে পানি বাড়তে শুরু করায় বাড়ছে কংস নদীর ভাঙন। চোখের সামনে বাড়িঘরসহ ফসলি জমি নদীতে চলে যায়। গ্রাম রক্ষা বাঁধসহ সড়কটি রক্ষায় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো ফল হয়নি বলে জানান এই জনপ্রতিনিধি।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page