খুলনা জেলার কয়রা উপজেলায় বিদ্যুৎ বিল নিয়ে সাধারণ গরিব অসহায় এবং মুর্খ মানুষ অনেক দিন ধরে এই দুর্নিতির শিকার হয়ে দিন দিন নিশ্ব হয়ে যাচ্ছে । একে তো প্রতি মাসের ব্যবহারিত মিটার রিডিং ছাড়াও বারতি ইউনিট করে বেশি বেশি বিল নিয়ে চলেছে দীর্ঘদিন যাবত। তার পরে আবার এই করোনা ভাইরাস এর কারনে লকডাউন থাকায় অগ্রণী ব্যাংক জায়গীরমহল শাখায় কিছু দিন বিদ্যুৎ বিল গ্রহণ না করায় মার্চ মাস থেকে বিদ্যুৎ বিল প্রায় অধিকাংশ গ্রাহকের বাকি ছিলো। কিন্তু বঅগ্রণী ব্যাংক জায়গীরমহল শাখায় পরে যখন বিল গ্রহণ শুরু করলো তখন ও অনেকে বিল পরিশোধ করেছে তারপর এই বিভিন্ন সুযোগ টাকে কাজে লাগিয়ে প্রায় শতকরা ৮০% বিলের কাগজে মার্চ/এপ্রিল/এবং মে ২০২০ মাসের পরিশোধিত বিল জোগ করে বর্তমান জুন মাসের বিল করা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিলের কাগজ বিতরণ কারী ব্যক্তির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন অফিস থেকে করছ। দেখা জায় ৫২২,৯৩১ নং বই গুলো বিল প্রস্তুত কারী শ্যামলী এগুলো করছে। মিটারের সাথে রিডিং এর মিল নায়।এখন গরিব অসহায় লোকজন সবাই বিদ্যুৎ বিলের কাগজ সম্পর্কে খুব ভালো না বুঝে বা খেয়াল না করে বিল পরিশোধ করে। এই জন্য এই অবহেলিত বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ঝুকিপূর্ণ কয়রা উপজেলার গরিব অসহায় মানুষের কাছ থেকে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে কয়রা সাব জোনাল অফিস। কিন্তু বিদ্যুৎ বিলের কাগজে লাল অক্ষরে লেখা আছে শেখ হাসিনার উদ্যোগ ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, দেশ প্রেমের শপথ নিনি দুর্নীতিকে বিদায় দিন, আমরা কয়রা উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাই এটা কি দুর্নীতির আওতায় পড়ে কি না। আর এই হয়রানির শিকার হতে হতদরিদ্র সাধারণ অসহায় মানুষ কি কোন দিন পরিত্রাণ পাবে না।
Leave a Reply