ডেস্ক রিপোর্টঃ
শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল শুক্রবার। দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ১৯৯৪ সালের এই দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধকরণের দাবিতে নাগরিক আন্দোলন সূচিত হয়েছিল।

এক বার্তায় শুক্রবার সকালে শহীদ জননী
জাহানারা ইমামের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে
তার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, পাবনা জেলা শাখার উপদেষ্টা কেন্দ্রীয় কমিটি সেক্টর কমান্ডারস্- মুক্তিযুদ্ধ’৭১ এর কার্যকরী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম আব্দুর রহিম পাকন।

তিনি ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি মুক্তিযুদ্ধের পরে সব রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পেশাজীবী, ছাত্র-নারী-মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনের সমন্বয়ে গঠন করেন ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি।’এই কমিটির উদ্যোগেই ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত গণ-আদালতে গোলাম আযমের প্রতীকী বিচার হয়।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার যে মশাল তিনি জাতির হাতে তুলে দিয়েছিলেন তারই আলোকে আজ বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে। ছবিতে গণ-আদালতে গোলাম আযমের প্রতীকী বিচার শেষে বিজয়সূচক ভি-চিহ্ন দেখাচ্ছেন শহীদ জননী।