1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা রুহুল আমিনের ২৯তম মৃত্যু বার্ষিকী পালন বরিশালের খেলাধুলাকে এগিয়ে নিতে চান ফারদিন ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ধর্ষণের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ  ঠাকুরগাঁওয়ে ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক আটক ইতালি প্রবাসী অধিকার পরিষদের আমন্ত্রণে ইউরোপ সফরে নুরুল হক নুর  ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লী থানায় ইয়াবাসহ এক ব্যক্তি আটক ঠাকুরগাঁওয়ে ৫৭জন পঙ্গু ও দুস্থ শ্রমিকদের চেক বিতরণ বরেন্দ্র অঞ্চলে চাষ হচ্ছে নেদারল্যান্ডের আলু ভ্যালেন্সিয়া  ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে গরু চুরি করে পালানোর সময় ট্রাকসহ জনতার হাতে তিন চোর উপজেলা প্রকৌশলীদের উপর হামলা ও হুমকির প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে মানববন্ধন

আমন চারার সংকটে কুড়িগ্রামের কৃষকেরা

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ৫ আগস্ট, ২০২০
  • ২৪৩ জন পড়েছেন

কল্লোল রায়,কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামে আমন মৌসুমে রোপণের জন্য ধানের চারার সংকটে পড়েছেন কৃষকেরা। বন্যার পানি দীর্ঘদিন স্থায়ী থাকায় বীজতলা প্রস্তুত করা সম্ভব হয়নি।এর ফলে নদীর পাড়ের ও তার পাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকার কৃষকদের এই সংকটে পড়তে হচ্ছে প্রতিবছর। সংকট কাটাতে দুরের এলাকা থেকে চারা কিনে এনে রোপণ করতে হচ্ছে তাদের।এজন্য প্রতিবছর আমন মৌসুমে ধান উৎপাদনের বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাদের।

উলিপুর উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামের কৃষক শাহাবুদ্দিন আলী। বীজতলার জন্য নিজের পর্যাপ্ত জমি থাকলেও বন্যায় ও জলাবদ্ধতায় ধানের চারা উৎপাদন করতে পারেননি তিনি। তাই চারার খোঁজে এসেছেন বাড়ি থেকে ১২ কিলোমিটার দুরে উলিপুর পৌরসভার রাজারামক্ষেত্রী গ্রামে। তিনি জানান, চলতি মৌসুমে ১৫ কাঠা জমি আবাদের জন্য ধানের চারা না থাকায় দুরের এলাকা থেকে চারা সংগ্রহ করতে হচ্ছে। এতে চারা পরিবহন সহ বাড়তি অর্থ দিয়ে চারা কেনায় লাভবান হওয়ার সুযোগ নেই বলেও জানান তিনি।একই এলাকার আরেকজন কৃষক শহিদুল ইসলাম, তিনিও এসেছে চারার খোঁজে। তিনি জানালেন, চলতি মৌসুমে ১ বিঘা জমিতে রোপণের জন্য ১ম দফায় ১ হাজার টাকার চারা কিনতে হলো।কিন্তু নিজে চারা উৎপাদন করলে এ খরচ ৮০ শতাংশ কমানো সম্ভব হতো বলে জানান তিনি। তার এলাকার প্রায় সকল কৃষকদের প্রতিবছরে চারা কিনতে হয় বলেও জানান তিনি।তিনি আরও জানান, আবার বন্যা হলে এই ফসলও নষ্ট হয়ে যাবে।এরপর আবার চারা কিনতে হবে। এঅবস্থায় উৎপাদন খরচও না ওঠার আশংকা করেন তিনি।

উলপুর পৌরসভার এক চারা বিক্রেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রতি কেজি সর্বোচ্চ ৫৫ টাকা দরে ২কেজি ধান বীজ থেকে উৎপাদিত চারার মূল্য ২ হাজার টাকা।চারার মান ভালো হলে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ জমিতে রোপণ করা সম্ভব।

এব্যাপারে নদী গবেষক এবং রেল-নৌ যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাবেক সভাপতি, নাহিদ হাসান নলেজ বলেন,জেলার নদী অঞ্চল এবং আশাপাশের এলাকায় আমন দেরিতে রোপণ করা হয়, চারা সংগ্রহ করা হয় বাধের ভেতরের কাইম এলাকা থেকে। এবছর বাধের ভেতরের এলাকায় জলাবদ্ধতা হওয়ায় পর্যাপ্ত চারা উৎপাদন করা সম্ভব হয়নি। নদীর বাধ তুলে দিয়ে নদীগুলো পুনরুদ্ধার করলে জলাবদ্ধতা দুর হবে এবং ভবিষ্যতে এরকম সমস্যা সৃষ্টি হবেনা বলে বলে মনে করেন তিনি।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page