সিঙ্গাপুর বাংলাদেশিয়া ও পিছিয়ে নাই স্ব স্ব ক্ষেত্রে এবং পড়াশোনাতে। ইচ্ছা আর চেষ্টায় অনেক কিছুই সম্ভব, সেই সাথে পড়াশোনা এ সুযোগ অনেকর জন্যই উন্মোচন করছে ক্যারিয়ারের নতুন অধ্যাইয়।পরিশ্রমী বীরের জাতি হিসেবে বাঙালি জাতির সুনাম বিশ্বব্যাপী। মেধা, প্ররিশ্রম আর দক্ষতা দিয়ে অনন্য অবদান রাখছে । সেই সাথে যখন যোগ হচ্ছে উচ্চশিক্ষা তখন সে অবদান গন্ডি ছাপিয়ে দেশকে পরিচিত করছে বিশ্বব্যাপী। সিঙ্গাপুর বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ একটি দেশ। বিশ্বে প্রচলিত প্রায় সব বিষয়েই পড়ার সুযোগ রয়েছে দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। এশিয়ার এই দেশটিতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পড়াশোনার অনেক সুযোগ। আর এই সুযোগ কাজে লাগাছে অনেকে, প্ররিশ্রম আর দক্ষতা দিয়ে স্ব স্ব ক্ষেত্রে রেখেছে সিঙ্গাপুরে পাশাপাশি মেধা আর পড়াশোনাতে কাজে লাগাছে বাংলাদেশীরা পিছিয়ে নাই সিঙ্গাপুরে ও।এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশী অনেকেই তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাকে বাড়িয়ে নিচ্ছে ক্রমাগত, পরীক্ষার ফলাফলে ছাপিয়ে যাচ্ছে অন্য দেশীয় (সিঙ্গাপুরিয়ানদের সহ)। স্কুল গুলো স্থানীয় কিছু এজেন্ডের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রী সংগ্রহ করে, ভর্তি হতে এবং ভর্তি পরবর্তীকালীন সহায়তায় এগিয়ে আসে। অবশ্য এজন্য লাগবে সঙ্কল্পবোধ এবং ছাড় দেবার মানষিকতা।ইচ্ছা আর চেষ্টায় অনেক কিছুই সম্ভব, সেই সাথে পড়াশোনার এ সুযোগে সিঙ্গাপুরের বেড়ে উঠছে আর একটি ভিন্ন বাঙালি জাতি, হয়তো আরএকটু সুযোগের অপেক্ষা মাত্র। বিশ্ব দেখবে আর একটি ভিন্ন ভোর, যার আলোকচ্ছটায় উদ্ভাসিত হবে নতুনর্দিগন্ত। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পড়াশোনার অনেক সুযোগ।
সিঙ্গাপুরে ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার ডিগ্রি, ডক্টরেট ডিগ্রি ছাড়াও বিভিন্ন ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য আপনি আবেদন করতে পারেন। ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য সাধারণত ৩ থেকে ৫ বছর ফুলটাইম পড়াশোনা করতে হয়। মাস্টার ডিগ্রির জন্য সাধারণত ১ থেকে ৩ বছর এবং ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য সাধারণত ২ থেকে ৫ বছরের ফুল টাইম স্টাডির প্রয়োজন হয়। সিঙ্গাপুরে অনেক খ-কালীন কাজের সুযোগ রয়েছে, তবে সীমিত আকারে। খন্ড-কালীন কাজের জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে। সেই সাথে পড়াশোনার এ সুযোগ অনেকর জন্য।সিঙ্গাপুরের আইনের মধ্যে থেকে ‘ইয়েল-এনইউএস কলেজ’ এর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা গবেষণা ও মত প্রকাশের পর্যাপ্ত স্বাধীনতা পাবে৷
উল্লেখ্য, প্রায় ৫০ বছর আগে স্বাধীনতা পাওয়ার পর থেকে একচ্ছত্রভাবে সিঙ্গাপুর পরিচালনা করছে দেশটির জনক লি কুয়ান ইউ’এর দল৷ তাদের দাবি, সিঙ্গাপুরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে কঠোর হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে৷
সিঙ্গাপুরের তিন চতুর্থাংশ জনগণ চীনা বংশোদ্ভূত, ১৩ শতাংশ মালয়েশীয় ও ৯ শতাংশ ভারতীয়৷
শিক্ষা ব্যবস্থা
সিঙ্গাপুরে ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার ডিগ্রি, ডক্টরাল ডিগ্রি ছাড়াও বিভিন্ন ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য আপনি আবেদন করতে পারেন। দেশটির বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় বছরে সাধারণত দুটি সেমিস্টার অফার করে থাকে। প্রথম সেমিস্টার হলো আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর দ্বিতীয় সেমিস্টার হলো জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত। ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য সাধারণত তিন থেকে পাঁচ বছর ফুল টাইম পড়াশোনা করতে হয়। মাস্টার ডিগ্রির জন্য সাধারণত এক থেকে তিন বছর এবং ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য সাধারণত দুই থেকে পাঁচ বছরের ফুল টাইম স্টাডির প্রয়োজন হয়।
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ব্যাপারে জানতে হলে ভিজিট করুনঃ http://www.topuniversities.com/singapore/study-abroad-Singapore
ভর্তির যোগ্যতা
ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য কমপক্ষে ১২ বছরের শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ আপনাকে নূ্যনতম এইচএসসি পাস হতে হবে। মাস্টার ডিগ্রির জন্য ভর্তি হতে চাইলে অবশ্যই সফলতার সঙ্গে কমপক্ষে ১৫ বছরের শিক্ষাগত জীবন শেষ করতে হবে। মাস্টার ডিগ্রি থাকলে আপনি আরও উচ্চতর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
টিউশন ফি ও অন্যান্য খরচ
সিঙ্গাপুরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যাচেলর প্রোগ্রামের জন্য বার্ষিক টিউশন ফি ১৬ হাজার ২৫৪ থেকে শুরু করে ১৯ হাজার ৫০৫ ডলার। মাস্টার ডিগ্রির জন্য প্রতি শিক্ষাবর্ষে এফি তিন হাজার ৯০১ থেকে ১৩ হাজার তিন ডলার। এমবিএ করতে চাইলে এক বছরের জন্য আপনাকে গড়ে ৩৩ হাজার ১৫৮ ডলার গুনতে হবে। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোর্সভেদে খরচ আরও কম হতে পারে। টিউশন ফির সঙ্গে প্রতিমাসের খাবার খরচ ১৯৫-২৯৩ ডলার যোগ করতে হবে। এছাড়া থাকার খরচ বাবদ মাসে ১৩০-৯৭৫ ডলার, যাতায়াতের জন্য ৩৩-৯৮ ডলার, বইপত্র বাবদ মাসে ২০-৬৫ ডলার প্রয়োজন হবে। এছাড়া আনুষঙ্গিক আরও কিছু খরচ তো রয়েছেই।
স্কলারশিপ/ফান্ডিং
এই লিঙ্ক দেখে নিনঃ-
1.http://l.facebook.com/l.php?u=
Leave a Reply