অনেকেরই ঘুম থেকে উঠে চা কিংবা কফি পানের অভ্যাস আছে। সীমিত আকারে কফি পান স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। নিয়মিত কফি পানে নানা স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন-
১. নিয়মিত কফি পান করলে উদ্বেগ বা চিন্তা কমে। তাই, মানসিক চাপ কমাতে প্রতিদিন সীমিত পরিমাণে কফি পান করতে পারেন। তবে এটাও মনে রাখা দরকার অতিরিক্ত কফি পানে স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে।
২. কফি ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে। কফি পান করলে শরীরে সতেজতা বাড়ে।
৩. ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে কফি বেশ কার্যকরী। গবেষণায় দেখা গেছে , নিয়মিত সীমিত পরিমাণে কফি পান করলে ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
৪. কফি টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়। আমেরিকান কেমিকেল সোসাইটির গবেষণা অনুসারে, নিয়মিত তিন থেকে চার কাপ কফি পানে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়।
তবে যখন তখন কফি পান করা মোটেও ঠিক নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম থেকে উঠার সঙ্গে সঙ্গেই কফি পান করা ঠিক নয়। এর জন্য কমপক্ষে দুই ঘন্টা দেরী করা উচিত। তাদের মতে, কফি পানের সবচেয়ে সঠিক সময় হচ্ছে সকাল সাড়ে ৯ টা থেকে সাড়ে ১১ টার মধ্যে। এছাড়া দুপুর ২ থেকে ৫ টার মধ্যেও কফি পান করা যেতে পারে।
Leave a Reply