1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নাটোরে অবৈধ ড্রিংকিং ওয়াটার ও বেকারি কারখানায় মামলা-জরিমানা ঠাকুরগাঁওয়ে টাটা’র নতুন শো-রুম উদ্বোধন ধারের টাকা শোধ না করার কৌশল হিসেবে রাজনৈতিক মামলা ও হয়রানি ঠাকুরগাঁওয়ে ফুটবল খেলায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ান নারী ফুটবলারদের ফুলেল শুভেচ্ছা ঠাকুরগাঁওয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে পলিথিন কারখানা সিলগালা,বিপুল পরিমান পলিথিন জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত ভূল্লী থানার নবাগত ওসির সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় কে এ নিলয়ের চলচ্চিত্র ‘বউ’ এর শুভ সূচনা! লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড গড়ে তোলাই অন্তবর্তী সরকারের প্রধান কাজ – ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল

বাঁশের সাঁকোই ভরসা দুই গ্রামের মানুষের

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : শুক্রবার, ২ জুলাই, ২০২১
  • ২৫৮ জন পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

দুই গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এই সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করতে হয় গ্রামবাসীদের।

স্থানীয়দের উদ্যোগে নির্মিত সাঁকোটি প্রতিবছর মেরামত করেন নিজেরাই। তবে এর একটি স্থায়ী সমাধান চান এলাকার বাসিন্দারা।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলাধীন খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের শেষ সীমায় উত্তর ও দক্ষিণ গ্রামের মধ্যখানে অবস্থিত কে আর পাইলট স্কুলের খাল। খালটির ওপর স্থায়ী কোনো সেতু না থাকায় নিজেদের নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা।

গ্রামবাসীরা জানান, এক-দুই দিনের নয়, বছরের পর বছর এমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে দুই গ্রামের মানুষকে। ঝুঁকিপূর্ণ এ সাঁকো পার হতে গিয়ে অনেকবার দুর্ঘটনায় পড়তে হয়েছে।

বর্ষায় এ দুর্ভোগ পৌঁছায় আরও চরমে। সাঁকো মেরামতে সরকারি কোনো অনুদানও পাওয়া যায় না।
প্রতিবছর দুই পারের বাসিন্দারা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেন। চাঁদা তুলে কেনেন বাঁশ-খুটি। জনপ্রতিনিধিরা দাবি পূরণের আশ্বাস দিলেও পরে আর তা বাস্তবায়ন হয় না বলে অভিযোগ তাদের। তাই অবিলম্বে একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা।

স্থানীয় বাসিন্দা ও খাষকাউলিয়া কে আর পাইলট মডেল স্কুলের প্রধান শিক্ষক শফী উদ্দিন তাজ সাংবাদিক কে জানান, ‘গত বর্ষায় যাতায়াতের জন্য গ্রামের লোকজন নিজ খরচে বাঁশের সাঁকোটি মেরামত করেন। একটি সাঁকো এক বর্ষা পার করার পর আর ব্যবহার করা যায় না। স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে আমরা বেশ কয়েকবার ধরনা দিলেও শুধু পেয়েছি আশ্বাস।

স্থানীয় উপজেলা ভারপ্রাপ্ত আনসার ভিডিপি অফিসার শামসুন্নাহার নাজমা আক্তার বলেন, ‘সাঁকোটি ভাঙা থাকায় পারাপারে সবসময় ভয়ে থাকি। বিশেষ করে বর্ষাকালে বিশালাকৃতির এই সাঁকো পার হতে কষ্ট হয়। কাদা-পানিতে একাকার হয় খালের পার। প্রায় সময় পড়ে গিয়ে আহত হওয়ার ঘটনাও ঘটে। কিছুদিন আগেও সম্পূর্ণ ভাঙা ছিল সাঁকোটি। এলাকার কয়েকজন যুবক সংস্কার করে কিছুটা চলাচলের উপযোগী করেছে।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুর রহমান শহিদ বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানিয়েছি। তারা জানিয়েছেন-কে আর পাইলট খালের ওপর অবস্থিত বাঁশের সাঁকোটি প্রায় ৮০ ফুট লম্বা। সাধারণত ৫০ ফুটের বেশি লম্বা সেতু তৈরি করতে পারেন না তারা। এরপরও ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করেছি। বাজেট পাওয়া গেলেই সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু করা যাবে। ’

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page