১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা।
বাংলার অকুতোভয় দামাল ছেলেরা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে অসীম সাহস আর বীরত্বের সাথে লড়ে দীর্ঘ নয় মাসে এদেশ স্বাধীন করেছিলেন। আজ সারা বিশ্ব অবাক হয়ে দেখেছে আমাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত লাল সবুজের সোনার বাংলা।
মহান এই বিজয় দিবসকে সামনে রেখে বিজয়ের মাসে সেই সব মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, ওয়ার্ড ওয়াইড ওয়েব পোয়েটস্ ক্লাব নিউইয়র্ক সিটির কো-অর্ডিনেটর ও ইন্টারন্যাশনাল অথোর ফোরাম নিউইয়র্ক সিটি কো-অর্ডিনেটর। বাংলাদেশ-ভারত সংস্কৃতি মৈত্রী ফ্রন্ট এর যুগ্ম মহাসচিব এবং বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাব ( USA) এর মহাসচিব, সিলেট তথ্যানুসন্ধানের উপদেষ্টা, বিশিষ্ট নারী নেত্রী জেসমিন আক্তার।
তিনি বলেন, ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে অন্তত ৩০ লাখ প্রাণের রক্তে ভিজে পবিত্র হয়েছে বাংলাদেশের মাটি। বিজয়ের ঠিক আগ মুহূর্তে ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে মেধাহীন করার ষড়যন্ত্রে রাজাকার, আলবদরদের সহযোগিতায় অসংখ্য বুদ্ধিজীবী হত্যা করে পাকিস্তানি বাহিনী। ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, চিকিৎসক, প্রকৌশলীদের চিহ্নিত করে বিভৎস হত্যাকাণ্ড চালায় হায়েনারা। ১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর পরাধীনতার শিকল ছিড়ে বিজয় ছিনিয়ে আনে বাংলাদেশ। ’
তিনি বিজয়ের মাসের শুভেচ্ছা সকল শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে আরও বলেন, ‘মহান বিজয় দিবসে বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করছি বিনম্র শ্রদ্ধার সাথে। যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্র আমরা পেতাম না। সেই সব শহিদ ও ত্যাগ স্বীকার করা লক্ষ লক্ষ বিরাঙ্গনা নারীদের প্রতিও তিনি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান।
You cannot copy content of this page