বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, ওয়ার্ড ওয়াইড ওয়েব পোয়েটস্ ক্লাব নিউইয়র্ক সিটির কো-অর্ডিনেটর ও ইন্টারন্যাশনাল অথোর ফোরাম নিউইয়র্ক সিটি কো-অর্ডিনেটর, বাংলাদেশ-ভারত সংস্কৃতি মৈত্রী ফ্রন্ট এর যুগ্ম মহাসচিব এবং বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাব ( USA) এর মহাসচিব ও সিলেট তথ্যানুসন্ধানের উপদেষ্টা বিশিষ্ট নারী নেত্রী জেসমিন আক্তার বলেন, ঢাকা শহরে যে হারে মানুষ বেড়েছে সেই হারে বিগত কোন সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোন ইতিবাচক পদক্ষেপ দেখিনি। কিন্তু ২০০৯ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতায় আসলেন তখন তিনি ঢাকার এই চিরাচায়িত সমস্যাটা দূর করার জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করলেন। মেট্রোরেলের পদক্ষেপের ঢাকা শহরের উন্নয়নের চিত্র অনেকটায় সুদূরপ্রসারী হবে। ঢাকার সড়কে বিভিন্ন পরিবহনের বিশৃঙ্খলা, সড়কের তুলনায় যানবাহন বেশি হওয়াসহ নানা কারণে প্রায় প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে পড়ছেন কর্মজীবী মানুষ। এই যানজট থেকে রেহাই দিতে যাতায়াতের একটি আধুনিক মাধ্যম হবে মেট্রোরেল। বর্ষাকালে জলজট, সাধারণ দিনে সময়মতো বাস না পাওয়া, অতিরিক্ত ভিড়, বাস কর্মচারীদের দুর্ব্যবহারে ঢাকার মানুষে কাছে নিত্যদিনের ভোগান্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ভোগান্তি থেকে মানুষকে রক্ষা করে যাত্রীবান্ধব হবে মেট্রোরেল। মেট্রোরেলের উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নের আরও একটি ধাপ উন্মোচন হবে বলে আমি মনে করছি। আজকে এই মেট্রোরেলের মাধ্যমে আমরা আরও একটি স্বপ্নের বাস্তবে রূপান্তরিত হতে দেখছি। এটি বাংলাদেশের উন্নয়নে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। ঢাকা শহরে যান জটের কারণে যে পরিমাণ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয় সেই পরিমাণ কর্মঘণ্টাকে যদি আমরা অন্য কাজে বেয় করতে পারি তাহলে অবশ্যই এটা আমাদের উন্নয়নের ধারাকে বেগবান করবে।
You cannot copy content of this page