1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগেঞ্জ জিংক ধানের সম্প্রসারণে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ বেকারি কারখানায় বিএসটিআইয়ের অভিযানে ১০ হাজার টাকা জরিমানা বিএসটিআই’র অভিযানে ব্যাটারি পানি কারখানায় জরিমানা ও সিলগালা রাবি আন্ত:বিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন মনোবিজ্ঞান ঠাকুরগাঁওয়ে বিনামূল্যে মেডিকেল সেবা পেলেন ২শতাধিক মানুষ রাজশাহী বরেন্দ্র কলেজে বিজয় দিবস পালিত ভূল্লী থানা পুলিশের আয়োজনে আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক ধানের সম্প্রসারণে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ

উপকারী ভূত ।। গল্প

শামীম শিকদার
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ২৪১ জন পড়েছেন
freelancer, digital marketer, social mdedia marketer, shamim sikder, sikder shamim vakoadi, kapasia, gazipur, vakoadi village, journalist shamim sikder, digital Marketer shamim sikder, shamim sikder photo;
writter shamim sikder, shamim sikder, kapasia, gazipur

বাজার থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে সন্ধ¨v হয়ে গেল। যাই যাই বলেও আর যাওয়া হচ্ছে না। সব সময়ই দু একটি কাজ বাকী থেকে যায়। যখন বাসায় ফেরার সময় হল তখন রীতিমত রাত হয়ে গেল। ইচ্ছা করে দেরি করলেও ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি ঘড়ির কাটাটা যে এতো তাড়াতাড়ি চলছে। তখন রাত প্রায় ১০ টা, শহরে অvলোর মাঝে রাত ১০ টা সন্ধ¨v হলেও গ্রামে তা মধ্যরাত। নিঝুম পরিবেশ, ছিমছাম রাস্তা সকলে ঘুমের ঘোরে ব্যাস্ত থাকে। একটি শব্দ আস্তে করলে তার দ্বিগুন আওয়াজ হয়। বাজার থেকে বাসার উ‡`¨‡k হাটতে লাগলাম|

মনে মনে একটু ভয় হচ্ছে! রাস্তার দু পাশের গাছগুলো যেমন ভাবে দাঁড়িয়ে আছে মনে হচ্ছে কাউকে পাহাড়া দিচ্ছে। মাঝে মাঝে এ গাছ থেকে ও গাছে দু একটি পাখি উড়ে যায়। হাঁটছি আর মনে মনে ভাবছি কেন যে এতো রাত করলাম, সমিতের সাথে দেখা হয়েই যত সব কান্ড করখানা হয়েছে একদম দেরি হয়ে গেছে। সমিত আমার স্কুলের বন্ধু, একই সাথে ভাকোয়াদী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ি। যাই ‡nvক তা ভেবে আর লাভ কি? ধxরে ধxরে হাঁটতে লাগলাম আর আম্মুর শিখানো দোয়া পড়তে লাগলাম। কখনও কখনও আবার একা একা কথা বলছি। বড়দের কাছে শুনেছি পুকুর পাড়ের বট গাছটা নাকি অনেক খারাপ। এ গাছেই এলাকার সকল ভ~ত পেতের বসবাস। কিন্তু বট গাছ তো আরো দু মিনিটের পথ তবু কেন জানি ভয়ে শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। ভয়ে ভয়ে সামনে এগুতে লাগলাম, হঠাৎ সামনে দেখতে পেলাম কে যেন হেঁটে যাচ্ছে। আমার মনে মনে অনেকটা ভরসা হল, ভয়টাও একটু কমল। আমি পূর্বের তুলনায় হাঁটার গতি বাড়িয়ে দিলাম সামনের লোকটিকে ধরার জন্য। কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছে লোকটি আরো তাড়াতাড়ি হেঁটে চলছে। ভুল করে হলেও একবার ডাক দিয়েছিলাম কিন্তু কোন সাড়া নেই, আমি ভেবেছিলাম হয়তবা আমার ডাকের শব্দ লোকটির কান পর্যন্ত পৌছায় নি। লোকটিকে অনুসরন করে হেঁটে আসতে আসতে পুকুর পাড়ের বট গাছটির নিচে চলে আসলাম।

হঠাৎ করে মনের অজান্তে একবার বটগাছটির উপরে তাকালাম কি ঘন ঘন পাতা গাছটিতে কোন পাখি নেই, বাতাস নেই, পুরো মৃত গাছ বলে মনে হয়। এখন আর ভয় হচ্ছে না KviY সামনে একটি লোক আছে বলেই ভরসা হচ্ছে। কিন্তু আমি তো লোকটিকে দেখিনি শুধু অনুসরন করে হেটে চলছি মাঝে মাঝে এমন প্রশ্নও হচ্ছে মনে। এখন আর তা ভেবে তেমন লাভ নেই অতি দ্রুত লোকটি হেটে যাচ্ছে সাথে না যেতে পারলে আবার ভয়ে আমার যা তা অবস্থা হবে। তবে আর একটু গেলেই আমাদের বাড়ি, নিশ্চই আম্মু আমার প্রতিক্ষায় বসে আছে আর বসে থাকা মানে বকাবকি থেকে নিস্তার নেই। অনেকটা আনমনে হয়ে গিয়েছিলাম, সামনে তাকালাম কিন্তু কি অদ্ভুদ সামনের লোকটি আর নেই! এমন অবস্থায় আমি কি করব তা ভেবে পাচ্ছি না, আমার গলা শুকিয়ে গেল। শরীর ঘেমে জামা কাপাড় ভিজে গেল। মনে হল আমাকে কেউ পিছন থেকে বারে বারে ডাকছে। দৌড় দেওয়ার মতও কোন শক্তি নেই। আমার মাথার ভিতরে একটি কল্পনাই ঘুরছে সামনের লোকটি কোথাq গেল? তবে তা কি ভূত ছিল? তাহলে কি আমি একক্ষY ভূতের পিছু পিছু হেটে চলছি? এরকম কথা কল্পনা করে আরো ভয় হচ্ছে। জোরে একটি চিৎকার দিলাম পরে কি হল তা ঠিক মনে নেই। পরের দিন আম্মুর কাছে সব খুলে বললাম। আম্মু বলল তা উপকারী ভূত ছিল তাই মানুষের রূপ নিয়ে তোমাকে উপকার করেছে। সব মানুষ যেমন খারাপ হয় না তেমনই সব ভূতও খারাপ হয় না, ভাল ভূত গুলো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপ নিয়ে মানুষের উপকার করে। হতে পারে তোমার সামনের লোকটিও তাদের দলের একজন মানুষ রূপী উপকারী ভূত ছিল।

 

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page