দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এলাকায় মাঠে তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। নিজ নিজ সংসদীয় আসনের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি এবং জনপ্রিয়তা অর্জনে তারা এলাকায় যাচ্ছেন, গণসংযোগ করছেন। বিভিন্ন দিবসে নবীন-প্রবীণ মনোনয়নপ্রত্যাশী সব নেতার নজর এখন এলাকার দিকে। এদিকে মেহনতি মানুষের লড়াকু যোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন প্রধান নিজের জীবনকে বাজি রেখে মানুষের জন্য সারাটা জীবন তিনি কাজ করতে চান, কাজ করে চলছেন। তিনি বলেন, মাটি ও মানুষের জন্য আমার রাজনীতি। তিনি গরীব, দু:খি, মেহনতি মানুষসহ সমাজের উন্নয়নে সর্বদা নিজেকে উৎসর্গ করে দিতে চান।
গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে না দিয়ে কিছুটা কষ্টকর হলেও ক্লিন ইমেজে আপন দায়িত্ব পালন করে চলছেন ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন প্রধান। ছাত্রজীবনে রাজনীতিতে সংশ্লিষ্ট হয়েছেন এবং সমাজসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন। যার ফলস্বরূপ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাপান শাখার সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। তারপর গতানুগতিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি ব্যতিক্রম নানা কর্মকান্ডে নিজের ভাবমূর্তি ক্রমশ উজ্জ্বল করে তুলেছেন।
শিক্ষাজীবন থেকেই ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন প্রধানের ছাত্র-রাজনীতিতে পদচারনা। যার ফলস্বরূপ তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাপান শাখা কমিটির সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাপান শাখা সভাপতি, জেবিওয়ান কর্পারেশনের চেয়ারম্যান, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন সমাজকল্যাণ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান। যেমনটি তাঁর সম পর্যায়ের অন্য কোনো জনপ্রতিনিধি পাননি। এর প্রধান কারণ সর্বস্তরের, দলীয় নেতা-কর্মীসহ সাধারণ্যে বিদ্যমান তাঁর ক্লিন ইমেজ তথা পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, দুর্বৃত্তায়ন, পেশী শক্তি ও ক্ষমতা প্রদর্শন ছাড়াও যে রাজনীতিকরা অনেক দূর এগুতে পারেন, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন যেনো তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
শিক্ষা ও ধর্মীয় কাজের পাশাপাশি একজন মানুষ যে ক্রীড়ানুরাগীও হতে পারে, তারও প্রমাণ ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন। তিনি নিজ উপজেলায় প্রতি বছর বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্ট সফলতার সাথে সম্পন্ন করেছেন। সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডেও তিনি তরুণ-যুবক সহ শিক্ষার্থীদের ব্যাপক প্রণোদনা দেন ও পৃষ্ঠপোষকতা করেন। তিনি সব সময় তাঁর বক্তব্যে বলেন, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া সর্বোপরি ধর্মীয় কাজে সংশ্লিষ্টতা থাকলে কোনো মানুষ মাদকসহ কোনো ধরণের বিপদগামিতায় জড়াতে পারে না। এমন একজন সদাচারী, সৎ, নিষ্ঠাবান জনবান্ধব রাজনীতিবিদকে কচুয়া উপজেলাবাসী জনপ্রতিনিধি হিসেবে বারবার তাদের পাশে পেতে চায় বলে গণমাধ্যম কর্মীরা সরজমিনে গেলে জানতে পারেন।
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন প্রধান মুঠোফোনে বলেন, কচুয়ার জনগনের পাশে দাঁড়াতে হলে আমাকে এমপি হিসাবে আসতে হবে না। আমি কচুয়ার সন্তান। আমি আপনাদের কাছে দোয়া এবং নৌকা মার্কায় ভোট চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সোনার বাংলাদেশ গড়তে যেভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ। আপনারা এখন শান্তিতে থাকতে পারতেছেন। আগামী নির্বাচনে দেশরত্ন শেখ হাসিনার আরো শক্তিশালী করে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আবারও আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন।
You cannot copy content of this page