ইতালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইকবাল বলেন, শেখ হাসিনা ম্যজিকে বদলে গেছে বাংলাদেশ, এটা আসলেই একেবারেই যথার্থ। শেখ হাসিনা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা নারী সরকারপ্রধান। টানা ৪০ বছর ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতাকে তিনি শুধু রক্ষাই করেননি, আরও সুসংহত করেছেন। বাংলাদেশকে করেছেন বিশ্বময়। বিশ্ব নেতারা এখন শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে পঞ্চমুখ। বাংলাদেশ সারা বিশ্বকে যেভাবে তাঁর উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে সামনে রেখে যেভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে সেখানে এটা আসলেই আমাদের জন্য অনেক গর্বের বিষয়। এক সময় যে বাংলাদেশ ছিল দরিদ্র ও অনুন্নত সেই বাংলাদেশ এখন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দৃপ্ত পায়ে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে চলেছে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা বিশ্ব রাজনীতির অন্যতম সফল ও আলোচিত নেত্রী শেখ হাসিনা দৃঢ়তার সাথে আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়ে তুলতে একের পর এক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও সাফল্যের সাথে তা বাস্তবায়ন করে চলেছেন। তাঁর অধ্যবসায়ী মনোভাব এবং পরিশ্রমী উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন আজ বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হচ্ছে। বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নয়ন দেখে বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রসমূহের কর্ণধাররাও বিস্মিত। দেশ আজ আধুনিক অবকাঠামোগত প্রক্রিয়া সমৃদ্ধ। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বাংলাদেশকে অন্য এক উচ্চতায় স্থান করে দিয়েছে। শেখ হাসিনা ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের উন্নয়নের এক ‘রোল মডেল’ হিসেবে স্বীকৃত যা বিশ্বনেতাদের নিকটও আলোচিত। বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশকে উন্নত দেশের রুটে তুলে আনার জন্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাতদিন পরিশ্রম করে চলেছেন। আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও মানবতার বিশ্বজননী হিসেবে ইতোমধ্যেই তাঁর ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা, মেধা, বিচক্ষণতা, আত্মপ্রত্যয় ও দূরদর্শিতার কারণে তিনি এখন বিশ্বনেত্রী। উন্নয়ন অভিযাত্রায় ভিশনারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন উন্নত বাংলাদেশ গড়ার ‘রূপকল্প-২০৪১’। সে সময় বাংলাদেশ উন্নত দেশে পদার্পণ করবে। এই রূপকল্প বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ হবে সোনার বাংলা যেখানে দারিদ্র্য হবে সুদূর অতীতের ঘটনা।
Leave a Reply