প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ৫, ২০২৪, ২:০৬ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ জুন ১২, ২০২৩, ১:৪৯ অপরাহ্ণ
ভূল্লী বাজারে এখনো কমেনি পেঁয়াজের ঝাঁঝ
এমন পরিস্থিতিতে সরকার ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির শুরু করলেও নামছে না দামের পারদ। দামের এমন ঊর্ধ্বগতিকে অবিশ্বাস্য বলছেন ক্রেতারা। তাদের অভিযোগ, সরকারি নজরদারি না থাকায়, অসাধু সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি তারা।
তবে ভূল্লীসহ আশপাশের বাজারের খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, ভূল্লী আড়ৎ ব্যবসায়ীদের হাতে জিম্মি তিনারা। তিনারা যেই দর নির্ধারণ করে দেন, সেই দরে বিক্রি করতে হয়। এছাড়াও বাজারে ভোজ্য তেল ও চিনির দামও বাড়তি। অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে সব ধরণের মসলার দামও।
বাজারে শাক-সবজির দামও কিছুটা কমেছে বলে বিক্রেতারা জানিয়েছেন।
সবজি বিক্রেতা মুজা বলেন, ঝিঙা, কাকরল, পটলসহ আরও কয়েকটি সবজি কেজিতে অন্তত ১০ টাকা করে কমেছে।
কাঁকরোল প্রতি কেজি ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ভেন্টি ২০ টাকা, চিচিঙ্গা ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নতুন মওসুমের সবজি কচুসজি এলেও বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬০ টাকায়।
আগের মতোই রসুন প্রতি কেজি ১৪০ টাকা এবং আদা প্রতি কেজি ২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। তদারকি সংস্থাগুলো কঠোর ব্যবস্থা না নিলে কোরবানির আগে আরো অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়বে বাজার এমন শঙ্কা ক্রেতাদের।
© 2024 Probashtime