সুজন ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও ঠাকুরগাঁও-১ আসনের নৌকার মার্কার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র বলেছেন, দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য নৌকার বিজয় নিশ্চিত করুন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নে বিভোর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় সফলতার স্বাক্ষর রেখেছেন। আমাদের সকলের প্রিয় জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমিও যেন আজীবন আপনাদের সেবায় কাজ করে যেতে পারি। আর সে কারনেই ঠাকুরগাঁওয়ে সার্বিক উন্নয়ন করতে জননেত্রী শেখ হাসিনার নৌকায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করুন।
মঙ্গলবার সকালে (২৬ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার শুখান পুখুরী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত ডি-হাট বাজারে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমাদের শত্রু হচ্ছে বিএনপি জামাত, তারা এবং তাদের দোসরদের সাথে যারা সংগ দিচ্ছেন, তারা আওয়ামী লীগ হতে পারে না। প্রকৃত আওয়ামী লীগ দলের বিপক্ষে আর নৌকার বিপক্ষে কখনও যেতে পারে না। আওয়ামী লীগ এমন একটি দল, যারা দেশকে স্বাধীন করেছে, এই ভুখন্ডের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, দিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ একাও পথ চলতে পারে, সেটা অতীতে বহুবার দেখিয়েছে, দেখাচ্ছে। সেকারনে দেশকে, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে, দেশের উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে অবশ্যই নৌকার পক্ষে থাকতে হবে।
আপনারা আগামী ৭ জানুয়ারী সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে নৌকার পক্ষে ভোট দিন।
তিনি আরো বলেন, জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির মহানায়ক। তিনি আমাদের বিশ্ব দরবারে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। তাঁর পাশে থেকে সকল অপশক্তিকে আমাদের মোকাবেলা করতে হবে।
শুখান পুখুরী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জীবন ঘোষের সভাপতিত্বে নির্বাচনী পথসভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. আ.স.ম গোলাম ফারুক রুবেল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম স্বপন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. অরুনাংশু দত্ত টিটো, সাধারণ সম্পাদক মোশারুল ইসলাম সরকার, শুখান পুখুরী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আকতারুল ইসলাম, ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি তুষারকান্তি শর্মাসহ জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
You cannot copy content of this page