1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগেঞ্জ জিংক ধানের সম্প্রসারণে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ বেকারি কারখানায় বিএসটিআইয়ের অভিযানে ১০ হাজার টাকা জরিমানা বিএসটিআই’র অভিযানে ব্যাটারি পানি কারখানায় জরিমানা ও সিলগালা রাবি আন্ত:বিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন মনোবিজ্ঞান ঠাকুরগাঁওয়ে বিনামূল্যে মেডিকেল সেবা পেলেন ২শতাধিক মানুষ রাজশাহী বরেন্দ্র কলেজে বিজয় দিবস পালিত ভূল্লী থানা পুলিশের আয়োজনে আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক ধানের সম্প্রসারণে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে বড়গাঁওয়ে জিংক ধানের সম্প্রসারণে অগ্রণী কৃষক প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে জিংক ধানের সম্প্রসারণে অগ্রণী কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ

নিয়ম নীতি উপেক্ষা করে কাজিপুরে বিদ্যালয়ে চলছে ক্লাস

মো: আশরাফুল আলম
  • সময় : রবিবার, ৭ জুন, ২০২০
  • ৪৬৪ জন পড়েছেন

স্টাফ রিপোর্টারঃ বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার পরানপুরে অবস্থিত অন্যরকম বিদ্যানিকেতন স্কুলে চলছে ক্লাস। মূল গেটে তালা ঝুলিয়ে অন্য দরজা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ভেতরে ঢুকিয়ে নিয়ে চলছে কোচিং বাণিজ্য। ব্যক্তিমালিকাকাধীন এই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শিক্ষার্থীদের বিগত মাসের বেতন পরিশোধের জন্যে জোর তাগাদা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার (৭ জুন) সকাল ১০ টায় বিদ্যালয়টির সামনে গিয়ে পাঠদান চালানোর কোন আলামত পাওয়া না গেলে বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ভিতর থেকে বেড়িয়ে আসা একজন কিশোরকে জিজ্ঞাসার পরে জানা যায় ভিতরে ক্লাস হচ্ছে। ঢুকেই দেখা যায় গোপনে পাঠদান করাচ্ছেন বিদ্যালয়ের পরিচালক ইয়াছিন আলী, তার স্ত্রি আফরিন ও আশরাফ নামের একজন শিক্ষক। এসময় দেখা যায়, প্রতিটি শ্রেণি কক্ষে পঞ্চাশ জনের বেশি শিক্ষার্থীকে গাঁদাগাঁদি করে বসিয়ে পাঠদান করানো হচ্ছে। সামাজিক দূরত্বতো দূরের কথা শিক্ষকসহ একজনের মুখেও মাস্ক দেখা যায়নি তখন।
নাম প্রকাশে অনিশ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, “ছাত্রদের বই নিয়ে যেতে না করছে। বই স্কুলেই রাখা আছে। প্রথম থেকেই ওই স্কুলে গোপনে ক্লাস চালছে।”
করোনা কালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বিদ্যালয়ে পাঠদান চালানোর বিষয়ে প্রশ্ন করলে আশরাফ নামের এক শিক্ষক বলেন, “স্কুল বন্ধ রেখে কি লাভ? প্রশাসন কিছুই করতে পারবে না। সর্বোচ্চ কিছু টাকা খাবে।”

বিদ্যালয়ের পরিচালক ইয়াছিন আলী বলেন, “হাট -বাজার, দোকান -মার্কেট সবকিছুতো ঠিকই চলতেছে। আমাদের বিদ্যালয় খোলা থাকলে অসুবিধা কি? আর আমাদের এলাকায়তো কোন করোনা রোগি নেই যে শিক্ষার্থীরা এখানে আসলে আক্রান্ত হবে।”
কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ হাসান সিদ্দিকী জানান, “ওই বিদ্যালয়ের ব্যাপারে আগেও তথ্য পেয়েছিলাম। তখন বেলেছে জেএসসি ফরম পূরণের জন্য ছাত্ররা এসেছিল। ক্লাস চালালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।”

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page