হাকিকুল ইসলাম খোকন ,মো:নাসির,হেলাল মাহমুদ,বাপসনিঊজ: সাংবাদিক,মুক্তিযোদদা খন্দকার মোজামেমল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দু:খ প্রকাশ করেছেন আমেরিকায় বসবাসকারী লেখক, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন, রাজনীতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবন্দ।
শোকবার্তায় মরহুমাের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
শোক জ্ঞাপনকারীগণ হলেন: বঙ্গবন্ধু পরিষদ যুক্তরাষ্ট্র-এর সভাপতি ডঃ নুরান নবী, সাধারন সম্পাদক রেফায়েত চেীধুরী, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক এমএ সালাম, শিশু সাহিত্যক হাসানুর রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক হাকিকুল ইসলাম খোকন ,ভৃতত্ত্ববীদ গিয়াস উদ্দীন আহমেদ, কবি এবিএম সালেহ উদ্দীন ,সাংবাদিক মোঃ নাসির, আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবুর রহমান মিলন, হেলালুল করিম,জোসেফ কেনেডি গোমেজ ,আলমগীর ভুইয়া,সাংবাদিক হেলাল মাহমুদ,কায়কোবাদ খান, জালাল উদ্দিন জলিল, জাহাংগীর কবির,বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক হোসাইন, খুরশিদ আনোয়ার বাবলু, মুক্তিযোদ্ধা নজমুল ইসলাম চৌধুরী , মুক্তিযোদ্ধা সাইদুর রহমান সাইদ, শিক্ষানুরাগী মোশাররফ হোসেন খান চেীধুরী, শাহাদত হোসেন, ফিরোজ আহমেদ, ফিরোজ মাহমুদ ,ওসমান গনি,বিশ্বজিত সাহা,সুহাস বডুয়া,নাসিম পারভীন পারুসহ আরও অনেক গন্যমান্য ব্যাক্তিগণ।
নেতৃবৃনদ বলেন, মরহুমেমর দীর্ঘ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক জীবনে তিনি অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন। তার মৃত্যুতে দেশ এক সূর্য সন্তান হারালো যা কখনও পূরণ হবার নয়।
নেতৃবৃনদ মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান ।
খবর বাপসনিঊজ।
এক শোক বার্তা আমেরিকাবাসী বলেন- খনদকার মোজামেমল হক ছিলেন সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ । গণমানুষের নেতা হিসেবে প্রয়াত খনদকার মোজামেমল হককে দেশবাসী শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। তাঁর মৃত্যুতে সাংবাদিকতা ও রাজনৈতিক অঙ্গনে যে শূণ্যতার সৃষ্টি হল তা সহজে নিউইয়র্কের আরও অনেক গন্যমান্য ব্যাক্তিগন গত ২৯ জুন সোমবার সাংবাদিক মুক্তিযোদদা খন্দকার মোজামেমল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দু:খ প্রকাশ করেছেন ।করোনা ভাইরাসে সাংবাদিক মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার মোজাম্মেল হকের জীবন (১৯৫০-২০২০)
।
গেদু চাচার চিঠি’ লিখে ১৯৮০-র দশক থেকে খ্যাতি অর্জনকারী সাংবাদিক ও সমাজসেবী মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার মোজাম্মেল হকের জীবনাবসান হলো সোমবার, ২৯ জুন ২০২০)।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি।
মাত্র দশদিন আগে এই ফেসবুকেই তিনি প্রকাশ করেছিলেন দুই বছর আগের নিজের ছবিসহ তাঁর একটি পোস্ট। শিরোনাম ছিল,
ফেসবুকে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন তিনি। তাঁর দেয়ালে সর্বশেষ বার্তাটি ২৫ জুনের। আর চার দিনের ব্যবধানে তিনি নেই! আমরা হারালাম আমাদের একজন গুণী ফেসবুক বন্ধুকে।
ফেনীতে জন্মগ্রহণকারী এই সাংবাদিকের পেশাগত জীবনের বেশিরভাগ সময় কেটেছে কলাম লিখে ও সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদনা করে।
‘গেদু চাচার চিঠি’ নামের কলামটি তিনি লেখা শুরু করেন ‘সাপ্তাহিক সুগন্ধা’য়। সামরিক স্বৈরাচার হোসেন মো এরশাদের শাসনকালে। সেই স্বৈরশাসনের সময়কালে মানুষের দুরবস্থা উল্লেখ করে এবং সরকারের গণতন্ত্র বিরোধী পদক্ষেপের সমালোচনা করে অম্ল-মধুর ভাষায় খোলা চিঠির আকারে লেখা তাঁর এই কলামটি বেশ জনপ্রিয় হয়।
কলামটি পরে সম্ভবত: তাঁর সম্পাদিত ‘সাপ্তাহিক সূর্যোদয়’ এবং আরও পরে ‘সাপ্তাহিক আজকের সূর্যোদয়’ পত্রিকায় ও প্রকাশিত হয়।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি আওয়ামী লীগের অনুসারী ছিলেন। তবে প্রয়োজনে সাহসী সত্য উচ্চারণে দ্বিধান্বিত ছিলেন না।
শ্রদ্ধা, খোন্দকার মোজাম্মেল হক। আমরা
প্রার্থনা করি, বিধাতা যেন মরহুম খোন্দকার মোজাম্মেল হকের রূহকে জান্নাতুল ফেরদৌসে চিরশান্তি প্রদান করেন। করেছেন ।
শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
নেতৃবৃনদ বলেন, মরহুমার দীর্ঘ রাজনৈতিক ও সাংবাদিকতার জীবনে তিনি অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন। তার মৃত্যুতে দেশ এক সূর্য সন্তান হারালো যা কখনও পূরণ হবার নয়।
নেতৃবৃনদ মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান ।
খবর বাপসনিঊজ।
এক শোক বার্তা আমেরিকাবাসী বলেন- খনদকার মোজামেমল হক ছিলেন সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ সাংবাদিক লেখক এবং রাজনীতিবিদ । গণমানুষের লেখক হিসেবে প্রয়াত খন্দকার মোজামেমল হককে দেশবাসী শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। তাঁর মৃত্যুতে লেখক,সাংবাদিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে যে শূণ্যতার সৃষ্টি হল তা সহজে পূরণ হবার নয়।
মরহুমের বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা এবং শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
নেতৃবৃনদ বলেন, দীর্ঘ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক জীবনে তিনি অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন। তার মৃত্যুতে দেশ এক সূর্য সন্তান হারালো যা কখনও পূরণ হবার নয়।
Leave a Reply