সেলিম রেজা তাজ,ব্যুরো চীফঃ দেশের অন্যতম প্রধান মাল্টিপল প্রতিষ্ঠান শাহিন টি অ্যান্ড মাল্টিপল শপ শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।
২ অক্টোবর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে শাহিন টি অ্যান্ড মাল্টিপল শপ শুভ উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রধান অতিথি
রনেন্দ্র প্রসাদ বর্ধন (চেয়ারম্যান আশিদ্রোন ইউনিয়ন)
বিশেষ অতিথি
জনাব আরজু মিয়া (ইউপি সদস্য ৩ নং ওয়ার্ড)
বিশেষ অতিথি
জনাব ফারুক আহমেদ ( ইউপি সদস্য ৬ নং ওয়ার্ড)
বিশেষ অতিথি
হেলাল আহমেদ
( ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রীমঙ্গল টি ব্রোকারস লিমিটেড)।
শাহিন টি অ্যান্ড মাল্টিপল শপ এর স্বাত্তাধিকারী মোঃ শাহিন আহমেদ বলেন বেকারত্ব সমস্যা সমাধানে বড় ভূমিকা রাখবে শাহিন টি অ্যান্ড মাল্টিপল শপ সাড়া বাংলাদেশ এ অনলাইন জগৎ এ একটি নির্ভর যোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে তাছাড়াও বাংলাদেশ এর সকল পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে ইচ্ছুক বলে জানিয়েছেন তিনি আরও বলেন যে বর্তমান সরকার সকলে চাকুরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হতে বলছেন আর সেই সূরের সাথে তাল মিলিয়ে বেকার ছেলে/মেয়েদের নিয়ে কাজ করতে ইচ্ছে প্রকাশ করেন আরো বলেন সর্বদা তৎপর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, যা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
তিনি আরও বলেন, যারা বেকার কর্মঠো তাদের নিয়ে পথ চলা ২০০২-২০০৩ ও ২০০৫-০৬ সালের বাংলাদেশের শ্রমশক্তি জরিপসমূহ।
উল্লেখিত দুই বাংলাদেশের শ্রমশক্তির জরিপকাল সময়ে মোট বেসামরিক শ্রমশক্তির বর্হিভুত সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৩৪.৫ ও ৩৫.১ মিলিয়ন, যার মধ্যে বিনা বেতনে নিয়োজিত পারিবারিক শ্রমিক ছিল যথাক্রমে ২৪.৯ ও ২৪.১ মিলিয়ন, ছাত্র ৬.৩ ও ৬.৫ মিলিয়ন এবং অন্যান্য ছিল ৩.২ ও ৪.৪ মিলিয়ন। বাংলাদেশের কৃষিখাতে নিয়োজিত ছিল যথাক্রমে ৫১.৭% ও ৪৮.১%। ২০০৫-০৬ সালের বাংলাদেশ শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী ৪১.৯৮% শ্রমশক্তি নিয়োজিত ছিল স্ব-নিয়োজিত শ্রমিক, যা ২০০২-০৩ সালে ছিল ৪৪.৭০%। অর্থাৎ এ সময়ের মধ্যে স্ব-নিয়োজিত শ্রমিক সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে ২.৭২%। ২০০৫-০৬ সালে ১৮.১৪% ছিল দিনমজুর, ১৩.৯২% ছিল নিয়মিতভাবে নিযুক্ত শ্রমিক যা ২০০২-০৩ সালে ছিল যথাক্রমে ২০.০৯% ও ১৩.৭৭%। কর্মের গুণগত দিক বিবেচনায় মহিলা শ্রমিকের অবস্থা খুবই নাজুক। ২০০৬ সালে বিনা বেতনে নিয়োজিত মহিলা শ্রমিকের পরিমাণ ছিল ১১.৩ মিলিয়ন যা মোট মহিলা শ্রমিকের ৬০%; বিপরীতে পুরুষ শ্রমিকের পরিমাণ ছিল মোট পুরুষ শ্রমিকের ১০%।
উল্লেখিত জরিপসমূহে আংশিক বেকারত্ব বলতে তাদেরকে বুঝানো হয়েছে যারা প্রয়োজনীয় কর্মঘণ্টা (সপ্তাহিক ৩৫ ঘণ্টা) কাজে নিয়োজিত ছিলেন না। অদক্ষ ও স্বল্প উৎপাদানশীলতার জন্য আয়ের ঘাটতির কারণে আরও অতিরিক্ত কর্মঘণ্টা কাজের প্রয়োজন এবং কাজ খুঁজছেন। এই আংশিক বেকারত্ব ধারণাকে বিবেচনায় নিলে শ্রমশক্তির স্বরূপ এর ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যায়। ২০০২-০৩ ও ২০০৫-০৬ সালে আংশিক বেকারত্বের হার ছিল যথাক্রমে ৩৭.৬% ও ২৪.৫% এবং ২০০৫-০৬ সালে পুরুষ ও মহিলার হার ছিল যথাক্রমে ১০.৯% ও ৬৮.৩%। ২০০৫-২০০৬ সালে শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের হার ছিল ৫৮.৫%, যার মধ্যে পুরুষ ৪৮.৮% ও মহিলা ছিল ২৯.২%।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন হুসেন তানবীর এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড, রকি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড এস ও শ্রীমঙ্গল,সাংবাদিক সুমন,সাংবাদিক সাগর,রাজেশ,সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিন সহ আমন্ত্রিত অতিথি বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক্স ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকরা।
Leave a Reply