নড়াইল সদর উপজেলার তুলারামপুর ইউনিয়নে সমাজ সেবায় বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন কারী মিজানুর রহমান । সম্প্রতি সময়ে তিনি তুলারামপুর ইউনিয়নে জন – গনের মন জয় করে নিয়েছেন । তার উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ড এলাকয় ধূসর প্রশংসিত হয়েছে । তিনি পেশায় এক জন ব্যবসায়ি। তার পরিবার আওয়ামী লীগের হওয়ায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে তিনি পত্যক্ষ ভাবে জড়িত রয়েছে। ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সকল সভা সমাবেশে তিনি উপস্থিত থেকে নেতৃত্ব দেন। তার নেতৃত্বে তুলারামপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আরো বেগবান হয়েছে। জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি রাজনৈতিক জীবন অতিবাহিত করেছেন। তার রাজনৈতিক জীবনে কোন কলঙ্কের ঝাঁপ লাগে নাই। মিজানুর রহমানের বিভিন্ন রকম উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডে এলাবাসি বেজায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে। তিনি তুলারামপুর ইউনিয়ন সহ জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে দুস্থ অসহায় মানুষের সেবা করে চলেছেন।
করোনা কালীন সময়ে অসংখ্য পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেছেন। গোপনে নগত অর্থ সহায়তা করেছেন। তার সেবার মহিমা এলাকায় বহুল প্রচলিত রয়েছে।তার জীবন বৃতান্তে ও রয়েছে অনন্য নিদর্শন । তার পরিবার সদা সর্বদা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছে।
নড়াইলের তুলারামপুর ইউনিয়নের এই কৃর্তি সন্তানের একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমি ইউনিয়ন নির্বাচনে নবীন। তবে ইতিহাসে সাক্ষী আছে যে- নবীনরাই ইতিহাস সৃস্টি করে। আমি স্বপ্ন দেখেছি!ইউনিয়নবাসী সুযোগ দিলে অবশ্যই বাস্তবায়ন করবো এবং দেখিয়ে দেবো আমরা নবীনরাও পারি। বয়স মূল কথা নয়, কাজের ইচ্ছা শক্তি ও সঠিক পরিকল্পনাই মূল কথা। যদি সঠিক পরিকল্পনা সামনে রেখে নিবেদিত প্রাণে কাজ করা যায়, তবেই সম্ভব। জনগণ আমার পরিবার। জনগণের দোয়া ও ভালবাসাই আমার চলার পথ। তিনি আরো বলেন তুলারামপুর ইউনিয়নবাসীর কাঙ্খিত দাবী ইতিপূর্বে নির্বাচিত কোন চেয়ারম্যান পুরোপুরিভাবে পূরন করতে পারেননি।
এতে জনগণের সাথে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দূরত্ব বেড়েছে। জনগণ ভাত-কাপড় চায় না। জনগণ সুখ-দুঃখে জনপ্রতিনিধিদের পাশে পেতে চান। প্রান্তিক জনগোষ্ঠির সাথে দীর্ঘদিনের পথচলা আমার। আমি সাধারণ নাগরিক থেকে বুঝতে পারেছি জনগণ কি চান। তাই আমি তাদের আশা-আকাঙ্খা পূরনের লক্ষ্যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হতে চাই। তৃণমুল পর্যায়ের জনসাধারনের ক্ষুদ্র সেবক হয়ে দীর্ঘদিন যাবত দূর থেকে হলেও পাশে ছিলাম এবং আগামীতেও থাকবো।
ইউনিয়নবাসী তথা জনগণ আমার পরিবার। তাদের সুখ-দুঃখ ঘিরে আমার রাজনীতির জীবন শুরু হবে। তাদের সাথে অনেক আগেই আমি মিডিয়ার আড়ালে নির্বাচন বিষয়ে কথাবার্তায় সমর্থন ও সাড়া নিয়ে এ নির্বাচনের মাঠে আসতেছি। আমি মনে করি এলাকার মেহনতি ও খেঁটে খাওয়া অসহায় মানুষগুলো আমার সাথে আছেন।
পুলিশ প্রশাসনের সহযোগীতা করার পাশাপাশি, মাদক ও সন্ত্রাসের কুফল সর্ম্পকে প্রতিটি সভা-সমাবেশে আলোচনা করা হবে। আমি মাদক ও সন্ত্রাস নির্মূলে জনগণকে ঐক্যবন্ধ থাকার আহবান জানাই। ইভটিজিং, সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীরা আপনার/আমার ভাই-বোন হতে পারে। তাই তাদের সাথে খারাপ আচারণ বা ঘৃনা না করে সুপথে ফিরিয়ে আনতে বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহন করা হবে। পুরো ইউনিয়ন হবে মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত।
Leave a Reply