ইতালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইকবাল বলেন, এখন মেইনস্ট্রিম রাজনীতির বাইরে যে বিষয়টি নিয়ে আমরা খুব বিব্রত সেটা হচ্ছে গুজবের রাজনীতি। এখন আমাদের প্রথমে বুঝতে হবে গুজবটা আসলে কি। গুজব এমন একটি খবর যার কোন সত্যতা নেই এবং এটা সত্য হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই এবং একটি বিষয়কে ভুল ও ভ্রান্ত পথে চারিত করার চেষ্টায় হচ্ছে গুজব। গুজব বর্তমানে বিএনপির একটি পেশায় পরিণীত হয়েছে। সত্য খবরের উৎস আসলে তাদের নাই, সত্য খবর দিয়ে জনগণকে উদ্বেলিত করার সাহস আসলে তাদের নেই। তারা আসলে গুজবের উপর ভিত্তি করে তারা জাতিকে বিভ্রান্ত করতে চায় এবং আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চায় এবং তারা নিজেরা ক্ষমতায় আসতে চায়। এই তিনটিই হচ্ছে তাদের আসল উদ্দেশ্য। কিন্তু এইধরনের কাজ করে এখন ক্ষমতায় আসা যায় না। কারণ বর্তমানে জাতি অনেক বেশী তথ্য নির্ভর। সুতরাং ঠিক কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার পর জার্মান রাষ্ট্রদূত তাদের গালে জুতা মেরে দিয়েছে, তাদের সমস্ত খবরকে ধসে দিয়েছে। এরপরে আসলে মানুষ তাদের গুজব থেকে অনেকটায় নিজেদেরকে সামলে নিয়েছে। এখন আর কোনভাবেই জনগণকে এটা নিয়ে বিভ্রান্ত করা যাবে না। একটি দল যাদের কোন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নেই। তারা একটি সম্মেলন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে। সেই সম্মেলনে টোটাল ভোটারের সংখ্যা ছিল ৩০০ কিন্তু ভোট গ্রহণের পরে তাদের ভোট কাস্ট হয়েছে ৪০১টি। এখন টোটাল কাউন্সিলর হল ৩০০ আর ভোট কাস্ট হয়েছে ৪০১। তাহলে ১০১জন লোক কোথা থেকে আসলো। এর দ্বারায় বুজা যায় যে যাদের নিজেদের মধ্যেই গণতন্ত্রের চর্চা নেই তাহলে তারা কিভাবে দেশের গণতন্ত্রকে সামাল দিবে। সীমাহীন দুর্নীতি তাদের দলের মধ্যেই ভর করেছে। এই রোজার মধ্যে তাদের যতগুলো জায়গায় ইফতার পার্টি হয়েছে সবজায়গায় কিন্তু এটা ফাইটিং পার্টিতে পরিণীত হয়েছে।
Leave a Reply