1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে টাটা’র নতুন শো-রুম উদ্বোধন ধারের টাকা শোধ না করার কৌশল হিসেবে রাজনৈতিক মামলা ও হয়রানি ঠাকুরগাঁওয়ে ফুটবল খেলায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ান নারী ফুটবলারদের ফুলেল শুভেচ্ছা ঠাকুরগাঁওয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে পলিথিন কারখানা সিলগালা,বিপুল পরিমান পলিথিন জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত ভূল্লী থানার নবাগত ওসির সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় কে এ নিলয়ের চলচ্চিত্র ‘বউ’ এর শুভ সূচনা! লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড গড়ে তোলাই অন্তবর্তী সরকারের প্রধান কাজ – ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল পর্তুগালে জমকালো আয়োজনে ১ম আরাফাত রহমান কোকো মেমোরিয়াল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

আজ ১০ এপ্রিল বিশ্ব হোমিওপ্যাথিক দিবস ও ডাঃ হানেমানের ২৬৫ তম জন্মবার্ষিকী

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : শুক্রবার, ১০ এপ্রিল, ২০২০
  • ৭৬৩ জন পড়েছেন

ডা: মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদঃ বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস শুক্রবার । হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমেনের ২৬৫ জন্মবার্ষিকীর দিনে পৃথিবীব্যাপী এ দিবসটি পালন করা হয়।
২০০৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী হ্যানিমেনের জন্মদিন ‘বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। তবে ২০১৪ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশে যাত্রা শুরু বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবসের এবং বিশ্ব হোমিওপ্যাথি আন্দোলনে যুক্ত হয় বাংলাদেশ।আমরা সবাই জানি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাবিজ্ঞানের জন্ম জার্মানিতে। বিজ্ঞানী ডা: স্যামুয়েল হানেমানের আবিষ্কারক (১০ এপ্রিল ১৭৫৫ থেকে ২ জুলাই ১৮৪৩ ছিল তার জীবনকাল)। তিনিই প্রথম চিকিৎসাবিজ্ঞানী যিনি ভেষজ বস্তুকে শক্তিকরণ করে তা সুস্থ মানবদেহে পরীক্ষার মাধ্যমে ওষুধের রোগজ শক্তির আবিষ্কার করেন, যা তার আগে কোনো বিজ্ঞানী করেননি। তাই আমরা তাকে শ্রদ্ধা করি বিপ্লবী বিজ্ঞানী হিসেবে। বিপ্লবী এ বিজ্ঞানীর জন্মবার্ষিকী বিশ্বব্যাপী পালিত হয়,এই দিনে পৃথিবীর আর কোনো বিজ্ঞানীর জন্মদিন এভাবে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় না। ২০০৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী হানেমানের জন্মদিন পালিত হচ্ছে বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস হিসেবে। বিজ্ঞানে কৃত্রিম রোগ আবিষ্কার স্বাস্থ্য বিজ্ঞানে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে। ১৭৯০ সালে পৃথিবীর মানুষ প্রথম জানতে পারে তার আবিষ্কারের কথা। লিখেছেন -জাতীয় মানবাধিকার সংস্থ্য, হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক উপদেষ্টা, ও হোমিও গবেষক,ডা.এম এ মাজেদ তার কলামে লিখেক…… হোমিওপ্যাথিকে জানতে হলে, হানেমান কে জানতে হবে। হ্যানিমেনের মূল্য বুঝতে পারলে, হোমিওপ্যাথির মূল্য বুঝা যাবে আজ ১০ এপ্রিল বিশিষ্ট গবেষক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডাঃ স্যামুয়েল হানেমানের ২৬৫ তম জন্মবার্ষিকী। ডাঃ স্যামুয়েল হানেমান ১৭৫৫ সনে জার্মানীর অন্তর্গত স্যাকস্যানী প্রদশের মিশন নগরীর পটুয়ার ঘরে ১০ এপ্রিল জন্ম গ্রহণ করেন।তাঁর পিতার নাম কৃষ্টিয়ান গড ফ্রাইড এবং মাতার নাম জোহানা কৃষ্টিয়ানা। তাঁর পিতা মৃৎ শিল্পী ছিলেন। অর্থাৎ চীনা মাটির বাসন পএের গায়ে ছবি আঁকতেন।তার পিতা বাল্যকালে হানেমানের শিক্ষার প্রতি আগ্রহী ছিলেন না।কিন্তু তাঁর প্রতিবার পরিচয় পেয়ে শিক্ষকদের অনুরোধে তিনি তাঁকে স্কুলে পাঠান।রাএে পড়াশোনার জন্য তেল খরচের ভার বহনে পিতা বিরক্ত হতেন।সে জন্য তিনি গোপনে মাটির প্রদ্বীপ জ্বালিয়ে,ঘরের এক কোনে লুকিয়ে পড়াশোনা করতেন। ২০বছর বয়সেই হ্যানিমেন ল্যাটিন, গ্রীক হিব্রু প্রভৃতি বহু ভাষার পান্ডিত্য অর্জন করেন।১৭৭৫ খৃষ্টাব্দে ২০টি ডলার নিয়ে উচ্চ শিক্ষালাভের আশায় লিপজিগ শহরে গমন করনন।সেখানে দিনের বেলায় লেখাপড়া করতেন এবং রাতের বেলায় ইংরেজী থেকে জার্মান ভাষায় বই পএ অনুবাদ করতেন। ১৭৭৯ খৃষ্টাব্দে ২৭ বছর বয়সে এনালার্জেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমডি উপাধি লাভ করেন। ১৭৮২ খৃষ্টাব্দে ২৭ বছর বয়সে তিনি দেশাউ নগরের ঔষধ বিক্রেতা কুচলারের কন্যা জোহানা হেনরিয়েটারে বিয়ে করেন।এর কিছু দিন পূর্বেই তিনি গোমারন ধর্ম মন্দিরের চিকিৎসক নিযুক্ত হন। এ সময় তিনি এলোপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতির উপর আস্তাশীল হয়ে পড়েন। এসময় তিনি গোমরন ত্যাগ করে ড্রেসডেন সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত নিযুক্ত হন। শুনতে অবাক লাগলে ও সত্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. হানেমান এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা শাস্তে লেখা পড়া করে ডাক্তার হন এবং এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি অনুযায়ী রোগীদের সেবা প্রদানওকরতেন। চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি তিনি গবেষণা ওচিকিৎসা শাস্তের যাবতীয় অনেক বইয়ের অনুবাদ করেছেন। গবেষণার এক পর্যায়ে তিনি এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসাতে ক্ষতিকর/ সাইড এ্যাফেক্ট-এর সন্ধান পান।সাইড এ্যাফেক্ট চিহ্নত করার পরই তিনি এলোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি চিরদিনের জন্য ত্যাগ করেন।সাইড এ্যাফেক্টর কারণ নির্ণয়ে গবেষণার মাধ্যমে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সুএ আবিস্কার হয়।হানেমান নিজের নিজের দেহে ১৩০টি মেডিসিন প্রুভ করেছেন।সর্ব প্রথম মানবদেহে হোমিওপ্যাথি মেডিসিন পরিক্ষা করা হয়েছে।পেরুভিয়ান কফি বা সিষ্কোকা গাছের বাকল নিয়ে গবেষণা করতে করতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার উদ্ভব হয়।পৃথিবীর কনিষ্টতম চিকিৎসা পদ্ধতি হলো হোমিওপ্যাথি।ঔষধ পরীক্ষার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার নিয়ম নীতি প্রকাশ করেন ১৮১০সনে।অর্গানন নামে যার পরিচিতি চিকিৎসক মহলে।তার জীবনের শেষ পর্যায়ে অর্গানন ৬ষ্ঠ সংস্করন সমাপ্ত করেন।বইটির আধুনিক ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশিত হয় ১৮৮২ সালে হানেমান ফাউন্ডেশন,আমেরিকা থেকে। হোমিওপ্যাথির জন্ম জার্মানীতে।বিকাশ ফ্রান্সে, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি বৃটেন ১৮০৫ সনে। প্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দি প্যারিস কলেজ অব হোমিওপ্যাথি ডাঃহানেমান সম্পর্কে ড. হুদহুদ মোস্তফার গবেষণা থেকে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যায়…
সাম্প্রদায়িক সংকীর্ণতায় ভীষণ ভাবে আক্রান্ত আর সত্য চাপা দিতে অত্যন্ত পারদর্শী পশ্চিমা জগৎ যতদিন সম্ভব সম্রাট নেপোলিয়ান,মর্মাডিউক পিকথল,মরিস বোকাইলি, নীল আর্মস্ট্রংসহ আরো অনেক মনীষীর ইসলাম গ্রহণের সংবাদকে চাপা দিয়ে রেখেছিল। সত্য কোন দিনই হারিয়ে যায় না। কালের প্রবাহে কোন এক দিন প্রকাশিত হয়ই। সম্ভবত সবচেয়ে বেশী সময় ধরে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের আবিস্কর্তা ডাঃস্যামুয়েল হানেমানের ইসলাম গ্রহনের সংবাদটি চাপা পড়ে আছে। ড. হুদহুদ মোস্তফা এক নিবন্ধে লিখেছেন অনেক কথা, ১৯৯৮সালে লন্ডনে এক সেমিনারে ড. মোস্তফার সাক্ষাৎ ঘটে হানেমানের এক নিকটতম আত্মীয় ইঞ্জিনিয়ার এর সাথে।তাঁর নাম উইলিয়াম হানেমান। বিজ্ঞানী ডাঃ হানেমানেরই এক উওর, পুরুষ তিনি। বিশ্বাসে ক্যাথোলিক খৃষ্টান। কথা প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডাঃহানেমান গবেষণার এক পর্যায়ে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হয়ে গিয়েছিলেন এবং তিনি আমৃত্যু

ইসলামী বিশ্বাসেই প্রতিষ্টিত ছিলেন।যে কারণে তিনি নিজ জন্মভূমি,স্বজাতি, আত্মীয় পরিজন
ত্যাগ করে দ্বিতীয় স্ত্রী মাদাম ম্যালনীকে নিয়ে প্যার

নিয়ে প্যারিসে হিজরত করতে বাধ্য হয়েছিলেন।মাদাম ম্যালনীও স্বামীর সাথে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page