করোনার অজু আলম মন্ডল (প্রবাসী কবি) চল বন্ধু বাড়ি যাব বাড়ি গিয়ে অজু করব নামাজ পড়ে দোয়া করবো বাহিরে থাকলে করোনা ভাইরাস অইব। সাবান দিয়ে হাত ধুব দুই হাতে মোজা
ছোটবেলায় খুব বেশি দুরন্ত থাকায় এদিক ওদিক ছোটাছুটি করে খুব তিনি। সে চোখে চোখে রাখতেই বাবা মা পায়ে নূপুর বেঁধে দেন। সেই থেকে তার নাম নূপুর। তার ছোট একটা ভাই
বৈশাখ থাক মনে মোঃ জাহাঙ্গীর আলম হৃদয় বৈশাখ থাক মনে মনে করোনায় বাঁচতে থাকি যে যার ঘরে, থাকলে বেঁচে বৈশাখ আসবে আবার ফিরে। সে দিন না হয়, সবাই মিলে দু
কবিতার নাম- লক্ষ্মী ছেলে কবি – মোঃ ছিদ্দিক (দশম শ্রেণী- সুকদেব এম এম মাধ্যমিক বিদ্যালয়) ঘরের বাহিরে যাবোনা মাগো থাকিবো তোমার কোলে, হাসিব ছুটিব করিব খেলা আবার করোনা গেলে। মরিতে
“প্রত্যাশার ভোর” তাহমিনা কলি মাঝরাতে দুঃস্বপ্ন দেখে ঘুম ভেঙে গেলো, ভয়ার্ত কন্ঠে আমি জেগে উঠলাম, ঘরে আলো নেই, হাতের কাছে বিদ্যুৎ এর সুইচ নেই, মোমবাতি নেই, একটা দেশলাই কাঠি
দিনমজুরের করোনা (সানাউল্লাহ হক বিপুল) সকাল দুপুর রাত তিন বেলা কুপোকাত ঘর থেকে বের হতে না পারলে জুটেনা দু’মুঠো ভাত। ভিক্ষুক নই শ্রমিক আমি মনে রেখো মিয়া ভাই মাথার ঘাম
সাংবাদিক রবিন ভাই _____✍রাকেশ সাহা! নাম তার রবিন খান নাটোরের সিংড়ার চৌগ্রামে বাড়ি, সংবাদ তৈরি করে এলাকায় নিয়ে মোটরসাইকেল গাড়ি। ভালো তার সংবাদ গুলো খারাপ রিপোর্ট আসে না, ভালো সংবাদ
প্রভুর নিকট প্রার্থনা ফাতেমা তুজ জোহরা তুমি মহান তুমিই দয়াময়, এই ভুবনেতে। অসুস্থ হলে বাঁচি মোরা প্রভুর দয়াতে। সারা জাহানের মালিক তুমি, পরম করুণাময়… দু হাত তুলেছি মালিক মোরা আজ
নজরুল ইসলাম তোফা:: ফেসবুকে ইউটিউবে এবং বহু গণমাধ্যমের বেশ কিছু জায়গায়তেই দুঃখ জনক হলেও সত্য অসহায় মানুষকে আঘাত বা লাঞ্ছিত করার ছবি ও ভিডিও প্রকাশ হয়েছে। সেখানে মুলত বর্তমানে, করোনা
সাংবাদিক মিজান মালিকঃ পিলারবিহীন আকাশটা যিনি চোখের সামনে তুলে রেখেছেন আমরা সেটিও নিরাপদ রাখতে চাইনি! প্রতিপক্ষকে ‘খতম’ করার জন্য ড্রোন হামলায় সেকেন্ডে জীবন হরনের পরও বুক কাঁপেনি আমাদের! জুলুমের কাজে